পাতা:স্বর্গীয় মহাকবি কালিদাসের জীবন বৃত্তান্ত - গিরীশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য.pdf/২০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুরবস্থাই খণ্ডন করিয়াছেন কিন্তু তাহার প্রকৃতি খণ্ড করিতে । পারেন নাই। রাজ্য রূপ বৃক্ষের যশ । এবং পুণ্য ও সুখ এই ৷ তিন প্রকার ফল যে রাজা প্রাপ্ত না হইল তাহার রাজ্যেতে | কি প্রয়োজন। সেই দুরাত্মা চোর সাধুলোকের দ্রব্য হরণ । করিতেছে এবং মানী ব্যক্তির মান হানি করিতেছে ও অাপন সুখেছার নিমিত্তে তাহার অকৰ্ত্তব্য কিছু নাহি, সে পরস্ত্রীগমন করিতেছে এবং আপন পর্যায়, চিরস্থায়ি করিয়া জানিতেছে আর কামাস্ত্রই দর্শন করিতেছে কিন্তু সময়ের অস্ত্রদর্শন করিতেছে না এবং সে পাপ কৰ্ম্মে অবান্ন নহে ও কুকৰ্ম্মেতে লজ্জিত সহে তার পরদ্রব্য হরণ করিয়াও তৃপ্ত হয় না, যে হেতুক পাপতুর ঘুণ নাই অর্থাৎ কুক্ৰিয়াতে কখন নিবৃত্তি নাই আর সেই চোর এই প্রকার কহিতেছে যে আমি চৌর্য্যের প্রসাদে রাজ্যপ্রাপ্ত হইলাম, অতএব যেই যে আন্নহিতকারিণী চৌর্যবৃত্তি তাহাকে আমি কি অপরাধে ত্যাগ করিব, অতএব মহারাজ দুৰ্ব্বত্তক লোক রাজ্য প্রাপ্ত হইলেও কুরুক্তি ত্যাগ করে না তাহার দৃষ্টান্ত সেই চোর। হস্তী যুথ সহিত ও শত শত রমণী সহিত সুরতুরি যে রাজ্য প্রাপ্ত সে তাহার ভদ্রাভদ্র বিবেচনা শূন্ত হওয়াতে কেবল পাপজনক হইয়াছে আর চোর ভূমি শাসনকর্তা হইলে শিবস্ব পর্য্যন্ত গ্রহণ করে, এবং বিপ্রবর্গকে অপূজ্য কর এবং মুনি সকলকে অমান্ত করে, এবং স্বয়ংকৃত কৰ্ম্ম লোপ করে, দুশ্চরিত্র লোকের অঙ্গীকারে স্থৈৰ্য্য কোথায়, অর্থাৎ কেন কার্য্যে কখন অঙ্গীকারের স্থিরতা থাকে না। রাজা চার প্রমুখাৎ এই সকল সংবাদ শুনিয়া কহিলেন, “হে মুচেতন, তোমার বাক্যেতে সেই দুরাত্মার সকল ব্যাপার অবগত হইয়া नएकश् द्रश्ठि इ३- * লাম এবং আপনার অকীৰ্ত্তিই মান্য করলাম। চার পুনশ্চ - নিবেদন করিল হে নরেন্দ্ৰ নাথ লোক সকলে কেবল তোমাৱ । 3