পাতা:স্বর্ণলতা-তারকনাথ গঙ্গোপাধ্যায়.pdf/১৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বর্ণলতা : ১৭৬ যখন আসেন, তখন গোপালের ও বণলতার আনন্দের সীমা থাকে না। একবার আসিলে হেমচন্দ্র সহজে আর নিজ বাটী গমন করিতে পারেন না। যদি তিনি কোন কারণবশতঃ নিয়মিত মাসে না আসিতে পারেন, তাহা হইলে বর্ণলতা ও গোপাল উভয়ে অত্যন্ত দঃখিত হন ও রাগ করেন। শ্যামা বাটীর গহিণীস্বরপ থাকেন। বর্ণলতা তাহাকে নিজের শাশড়ীর ন্যায় ভক্তি ও যত্ন করেন। নীলকমলের উপর বিধভষণের অত্যন্ত স্নেহ জম্মিয়াছিল। উভয়েই বড় দঃখে প্রথমেই বাটী হইতে অথেপিাজনে নিকান্ত হন। বিধভষণ এক্ষণে সখী হইয়া নীলকমলকে সখী করিবার জন্য তাঁহার বড় ইচ্ছা জন্মিল। কিন্ত নানা থানে অনসন্ধান করিয়া দেখিলেন, কোথাও নীলকমলের দেখা পাইলেন না।