দশম বল্পী । সমাধিভঙ্গের পর আবার যখন “আমি আমার রাজত্বে নেমে আসেন তখন প্রথমেই অব্যক্ত নাদের অনুভব করেন, ক্রমে নাদ সুস্পষ্ট হইয়া ‘ওঁ কারের অনুভব করেন, “ওঁ’কার গৈকে পরে শব্দময় জগতের প্রতীতি করেন, তার পর সর্বশেষে স্থূল ভূতজগতের প্রত্যক্ষ করেন । সামান্য সাধকের কিন্তু অনেক কষ্টে কোনরূপে নাদের পারে গিয়ে ব্রহ্মের সাক্ষাৎ উপলদ্ধি করতে পারলে, পুনরায় স্থূল জগতের প্রত্যক্ষ হয় যে নিম্নভূমিতে- সেখানে আর নামতে পারে না। ব্ৰন্ধেই মিলিয়ে যায়-“ক্ষীরে নীরবৎ ” এই সকল কথা হইতেছে, এমন সময় মহাকবি শ্ৰীযুক্ত গিরিশচন্দ্র ঘোষ মহাশয় সেখানে উপস্থিত হইলেন। স্বামিজী তীহাকে অভিবাদন ও কুশল প্রশ্নাদি করিয়া পুনরায় শিষ্যকে পাঠ দিতে লাগিলেন। গিরিশবাবুও তাহ নিবিষ্টচিত্তে শুনিতে লাগিলেন এবং স্বামিজীর ঐ রূপে অপূৰ্ব্ব বিশদভাবে বেদব্যাখ্যা শুনিয়া মুগ্ধ হইয়া-- বসিয়া রহিলেন । পূৰ্ব্ব বিষয়ের অনুসরণ করিয়া স্বামিজী পুনরায় বলিতে লাগিBDuYSuBD D BBBDB SBDDS SBYS BDBBD DD DDBD S ‘শব্দশক্তিপ্ৰকাশিকা’য় এ বিষয়ের বিচার দেখেছি। বিচারগুলি খুব চিন্তার পরিচায়ক বটে ; কিন্তু Terminologyর (পরিভাষার) চোটে মাথা গুলিয়ে উঠে।” এইবার গিরিশ বাবুর দিকে চাহিয়া স্বামিজী বলিলেন-“কি জি সি, এসব ত কিছু পড়লে না-কেবল কেষ্ট বিষ্ট নিয়েই দিন কাটালে।” -- ন্যায় প্ৰস্থানের গ্রন্থবিশেষ। br)
পাতা:স্বামি শিষ্য সংবাদ (পূর্ব কাণ্ড).djvu/১০৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।