5छू*ल यहौ। স্বামির্জা। সমগ্ৰ ব্ৰহ্মাণ্ড যখন নিত্য আত্মা ঈশ্বরের বিরাট শরীর, তখন স্থানমাহাত্ম্য থাকাটার বিচিত্র কি আছে ? স্থানবিশেষে তার বিশেষ প্ৰকাশ কোথাও স্বতঃ এবং কোথাও শুদ্ধসত্ত্ব মানবমনের ব্যাকুলাগ্ৰহে হয়ে থাকে। সাধারণ মানব ঐ সকল স্থানে জিজ্ঞাসু হয়ে গেলে সহজে ফল পায়। এই জন্য তীৰ্থদি আশ্রয় ক’রে কালে আত্মার বিকাশ হতে পারে। তবে স্থির জানুবি, এই মানবদেহের চেয়ে আর, কোনও প্রধান তীর্থ নাই। এখানে আত্মার যেমন বিকাশ, এমন আর কোথাও নাই। ঐ যে জগন্নাথের রথ, তাও এই Crests concrete from (2° 3°) is ge দেহরথে আত্মাকে দর্শন কত্তে হবে। পড়েছিল না“আত্মানং রথিনং বিদ্ধি” ইত্যাদি, “মধ্যে বামন মাসীনং বিশ্বে দেবী উপাসতে"-এই বামনক্সপী আত্মদর্শনই ঠিক জগন্নাথ, দর্শন। ঐ যে বলে, “রথে চ বামনং দৃষ্ট পুনৰ্জ্জন্ম ন বিদ্যুতে।”-এর মানে হচ্ছে, তোর ভিতরে যে আত্মা আছেন, , যাকে উপেক্ষা করে তুই কিন্তু তিকিমাকার এই দেহরূপ জড়পিণ্ডটাকে সৰ্ব্বদা “আমি” বলে ধরে নিচ্ছিাস, তাকে দর্শন কত্তে পারলে আর পুনর্জন্ম হয় না। যদি কাঠের দোলায় ঠাকুর দেখে জীবের মুক্তি হ’ত, তা হলে বছরে বছরে কোটা জীবের মুক্তি হয়ে যেত।--আজ কাল আবার রেলে যাওয়ার যে সুযোগ ! তবে ৬৮ জগন্নাথ সম্বন্ধে সাধারণ ভক্তদিগের বিশ্বাসকেও আমি ‘কিছু নয় বা মিথ্যা” বলছি ন। এক শ্রেণীর লোক আছে, যারা ঐ মুক্তি অবলম্বনে SYS
পাতা:স্বামি শিষ্য সংবাদ (পূর্ব কাণ্ড).djvu/১৫৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।