সপ্তদশ বল্পী । নামই ঠাকুর বলতেন, ‘ভাবের ঘরে চুরি না থাকা ‘’ সব ft practical श्ड (क्रॉब्र ड़िठल "फ्रिन भीडन या ভাবের বিকাশ্ম দেখাতে ) হবে । Theory তে thboryতে ( মতে মতে) দেশটা উচ্ছন্ন হয়ে গেছে। যে ঠিক ঠিক ঠাকুরের সন্তান হবে, সে ধৰ্ম্মভাবসকলের practicality ( কাজে পরিণত করবার উপায় ) দেখাবে, লোকের বা সমাজের কথায় প্ৰক্ষেপ না করে আপন মনে কাৰ্য্য করে, যাবে। তুলসী দাসের দোহায় আছে শুনিসন্নি হাতী চলে বাজার মে কুত্তা ঢুকে হাজার। সাধুনিকো দুর্ভাব নেহি যাব নিন্দে সংসার । এই ভাবে চলতে হবে। লোককে জানতে হবে পোক্ । তাদের ভাল মন্দ কথায় কাণ দিলে জীবনে কোন মহৎ কাব্য কৰ্ত্তে পারা যায় না। “নায়মাত্মা বলহীনেন লভ্যঃ”- শরীরে, মনে বল না। থাকলে এই अजूirक अठ कला बांश না। পুষ্টিকর উত্তম আহারে আগে শরীর গড়তে হবে ; তবে ত মনে বলা হবে । মনটা শরীরেরই সূক্ষ্মাংশ। মনে মুখে খুব জোর কবি। “আমি হীন”, “আমি ইন” दन्तूल বলতে মানুষ হীন হয়ে যায়—শাস্ত্রকার তাই বলেছেন মুক্তাভিমানী মুক্তো হি বিদ্ধো বদ্ধাভিমান্থাপি । কিম্বদন্তীতি সত্যেয়ং যা মতিঃ সা গতিৰ্ভবেৎ৷ --যার ‘মুক্ত” অভিমান সর্বদা জাগরূক সেই মুক্ত হয়ে যায়, যে ভাবে ‘আমি বন্ধু’, জানবি, জন্মে জন্মে তার বন্ধন দশা। ঐহিক পারমার্থিক উভয় পক্ষেই ঐ কথা সত্য জানবি। y
পাতা:স্বামি শিষ্য সংবাদ (পূর্ব কাণ্ড).djvu/১৭৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।