পাতা:স্বামি শিষ্য সংবাদ (পূর্ব কাণ্ড).djvu/১৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अहैमिल दी। দাঁড়াচ্ছে। এই জন্য শ্রুতি বলছেন, “বিজ্ঞাতারমরে কেন বিজানীয়াৎ। 'TS Tel, conscious planets' (ðPSइभेंद्व ) উপরে একটা অবস্থা আছে, যেখানে ‘কীৰ্ত্তা, কৰ্ম্ম করুণাদির দ্বৈতভাণ নাই। মন নিরুদ্ধ হলে তা প্ৰত্যক্ষ হয়।--ভাষান্তর নাই বলে ঐ অবস্থাটিকে “প্ৰত্যক্ষ’ করা বলছি; নতুবা সে অনুভব প্ৰকাশের ভাষা নাই! শঙ্করাচাৰ্য্য তাকে “অপরোক্ষানুভূতি” বলে গেছেন। ঐ প্রত্যক্ষানুভূতি বা অপরোক্ষানুভূতি হলেও অবতারের নীচে নেবে এসে দ্বৈতভূমিতে তাঁর আভাস দেন-সে জন্যই’বলে ( আগুপুরুষের) অনুভব হইতেই বেদাদি শাস্ত্রের উৎপত্তি হয়েছে। সাধারণ জীবের অবস্থা। কিন্তু ‘মুণের পুতুলের সমুদ্র মাপতে গিয়ে গলে যাওয়ার” ন্যায়; বুঝলি ? মোট কথা হচ্ছে যে, “তুই যে নিত্যকাল ব্ৰহ্ম।” এই কথাটা “জানতে” হবে মাত্র ; তুই সৰ্ব্বদা তাই হয়ে রয়েছিল, তবে মাঝখান থেকে একটা জড় মন (যাকে শাস্ত্ৰে মায়া বলে) এসে সেটা বুঝতে দিচ্ছে না ; সেই সুন্ম জড়রূপ উপাদানে নিৰ্ম্মিত মনরূপ পদার্থটা প্রশমিত হলে—আত্মার প্রভায় আত্মা আপনিই উদ্ভাসিত হয়। এই মায়া বা মন যে মিথ্যা, তার একটা প্ৰমাণ এই যে, মন নিজে জড় ও অন্ধকারস্বরূপ ; পেছনে আত্মার প্রভায় চেতনবৎ প্ৰতীত হয়। এটা যখন বুঝতে পারবি, তখন এক অখণ্ড চেতনে মন লয় হয়ে যাবে ; তখনই অনুভূতি-হবে “অয়মাত্মা ব্ৰহ্ম”। অতঃপর স্বামিজী বলিলেন, “তোর ঘুম পাচ্ছে বুঝি ?--তবে s