স্বামি-শিষ্য-সংবাদ । মুখুয্যে মহাশয়ের বাড়ীতে বেল প্ৰায় ২॥০টার সময় উপস্থিত হইল। স্বামিজীর সঙ্গে শিষ্যের এখনও আলাপ হয় নাই। শিষ্যের জীবনে স্বামিজীর দর্শন লাভ এই প্ৰথম । শিষ্য উপস্থিত হইবামাত্র স্বামী তুরীয়ানন্দ তাহাকে স্বামিজার নিকটে লইয়া যাইয়া পরিচয় করাইয়া দিলেন। স্বামিজী মঠ আসিয়া শিষ্যরচিত একটি শ্ৰীরামকৃষ্ণস্তোত্ৰ পাঠ করিয়া ইতিপূৰ্বেই তাহার বিষয় শুনিয়াছিলেন । শ্ৰীরামকৃষ্ণদেবের ভক্তগরিষ্ট নাগ মহাশয়ের কাছে তাহার ধে ধাতায় তা আছে-ইহাও স্বামিজী জানিয়াছিলেন । শিষ্য স্বামিজীকে প্ৰণাম করিয়া উপবেশন করিলে স্বামিজী তাহাকে সংস্কৃতে সম্ভাষণ করিয়া নাগ মহাশয়ের কুশলাদি জিজ্ঞাসা করিলেন এবং তঁাহার অমানুষিক ত্যাগ, উদাষ ভগবদনুরাগ ও দীনতার বিষয় উল্লেখ করিতে করিতে বলিলেন-“বয়ং তত্ত্বন্বেষাৎ হতাঃ মধুকর ত্বং খলু কৃতী”-( অভিজ্ঞানশকুন্তলম্ ) { কথাগুলি নাগ মহাশয়কে লিখিয়া জানাইতে শিস্যকে আদেশ করিলেন। . পরে বহু লোকের ভিড়ে আলাপ করিবার সুবিধা হইতেছে না দেখিয়া, তাহাকে ও স্বামী তুরীয়ানন্দকে পশ্চিমের ছোট ঘরে ডাকিয়া লইয়া যাইয়া শিষ্যকে লক্ষ্য করিয়া বিবেকচূড়ামণির এই কথাগুলি বলিতে লাগিলেন “মা ভৈষ্ট বিদ্বন, তব নাস্ত্যপায়ঃ সংসারসিন্ধোন্তরহোস্থ্যপায়াঃ । যেনৈব যাতা যতয়োহান্ত পারং डअस भां३ि ठद निशिांचि ॥” R
পাতা:স্বামি শিষ্য সংবাদ (পূর্ব কাণ্ড).djvu/১৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।