পাতা:স্বামি শিষ্য সংবাদ (পূর্ব কাণ্ড).djvu/১৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বামি-শিষ্য-সংবাদ ভদ্রলোকদিগের সহানুভূতি আনয়ন করা বড় কঠিন ব্যাপার বলিয়া বোধ হয়। স্বামিজী । তা না হলে কিন্তু তোদের (ভদ্রজাতিদিগের) কল্যাণ নেই। তোরা চিরকাল যা করে আসছিস-ঘারাঘরি লাঠালাঠি করে, সব ধ্বংস হয়ে যাবি ! এই mass (ভদ্রেতর সাধারণ) যখন জেগে উঠবে, আর তাদের উপর তোদের । (ভদ্র লোকদের) অত্যাচার বুঝতে পারবে-তখন তাদের ফুৎকারে তোরা কোথায় উড়ে যাবি ! তারাই তোদের ভিতর civilisation ( সভ্যতা ) এনে দিয়েছে; তারাই আবার তখন সব ভেঙ্গে দেবে। ভেবে দেখ-গল জাতের হাতে-অমন যে প্রাচীন রোমক সভ্যতা-কোথায় ধবংস হয়ে গেল ! এই জন্য বলি, এই সব নীচ জাতদের ভিতর বিদ্যাদান, জ্ঞানদান করে এদের ঘুম ভাঙ্গাতে যত্নশীল হ। এরা যখন জাগৃবে-আর একদিন জাগৃবে নিশ্চয়ই-তখন তারাও তোদের কৃত উপকার বিস্মৃত হবে না, তোদের निक झऊल श्ग्र शांक्ष्य। এইরূপ কথোপকথনের পর স্বামিজী শিষ্যকে বলিলেনও সব কথা এখন থাকৃ-তুই এখন কি স্থির কবুলি, তা বল। বা হয় একটা কবৃ। হয়, কোন ব্যবসায়ের চেষ্টা দেখা ; নয়ত আমাদের মত “আত্মনো মোক্ষাৰ্থং জগদ্ধিতায় চ”-যথার্থ সন্ন্যাসের পথে চলে আরা।. এই শেষ পন্থাই অবশ্য শ্রেষ্ঠ পন্থা, কি হৰে ছাই সংসারী হয়ে ? বুঝে ত দেখেছিল সবই ক্ষণিক-“নলিনীদলগীতজলমতিতরলং তত্ত্বজীবনমতিশয়চপলং” -অতএব যদি এই Yr R