পাতা:স্বামি শিষ্য সংবাদ (পূর্ব কাণ্ড).djvu/২৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ছবিংশ বল্পী । স্বামিজী । শাস্ত্রে এই নাম রূপাত্মক সংস্কার বা অজ্ঞতাকে প্রবাহরূপে নিত্যপ্রায় বলেছে। কিন্তু উহা সান্ত। ব্ৰহ্মসত্তা কিন্তু সৰ্ব্বদা ‘দাঁড়ার মত স্বস্বরূপেই রয়েছেন। এইজন্য বেদান্ত শাস্ত্রের সিদ্ধান্ত এই যে, এই নিখিল ব্ৰহ্মাণ্ড ব্ৰহ্মে অধ্যস্ত-ইন্দ্ৰজালবৎ ভাসমান। তাতে ব্ৰহ্মের কিছুমাত্র স্বরূপ বৈলক্ষণ্য ঘটে নাই। বুঝলি ? শিষ্য। একটা কথা এখনও বুঝিতে পারিতেছি না। शांश्चिी। कि दन्ना ? শিষ্য। এই যে আপনি বলিলেন, এই সৃষ্টি-স্থিতি-লয়াদি ব্ৰন্ধে অধ্যস্ত, তুদের কোন স্বরূপ সত্তা) नांई-ऊा कि कब्रिग्रा হইতে পারে? যে যাহা পূৰ্ব্বে দেখে নাই, সেন্টু জিনিসের ভ্রম তাহার হইতেই পারে না। যে কখনও সাপ দেখে নাই, তার দাঁড়াতে যেমন সর্পত্রিম হয় না, সেইরূপ যে এই সৃষ্টি দেখে নাই, তার ব্ৰহ্মে সৃষ্টিভ্ৰম হইবে কেন ? সুতরাং সৃষ্টি ছিল বা আছে তাই সৃষ্টিভ্ৰম হইয়াছে। ইহাতেই দ্বৈতাপত্তি উঠিতেছে। স্বামিজী। ব্ৰহ্মজ্ঞ পুরুষ তোর প্রশ্ন এইরূপে প্ৰথমেই প্ৰত্বাধ্যান করবেন যে, তার দৃষ্টিতে সৃষ্টি প্রভৃতি একেবারেই প্ৰতিভাত হচ্ছে না। তিনি একমাত্ৰ ব্ৰহ্মসত্তাই দেখছেন। রজ্জ্বই দেখছেন, সাপ দেখছেন না। তুই যদি বলিস, “আমি ত এই সৃষ্টি বা সাপ দেখছি?--তবে তোর দৃষ্টিদোষ দূর কৰ্ত্তে তিনি তোকে রজ্জ্বর স্বরূপ বুঝিয়ে দিতে চেষ্টা করবেন। যখন তার উপদেশ ও বিচার বলে তুই রাজু সত্তা বা ব্ৰহ্মসত্তা, R