পাতা:স্বামি শিষ্য সংবাদ (পূর্ব কাণ্ড).djvu/৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छूऊँीघ्र बहौ। স্বীকার করিলেন এবং শ্ৰীতিসম্ভাষণ করিয়া গমনোদ্যত হইলেন। দুই চারিজিন আগন্তুক ভদ্রলোক ঐ সময় তাহাদিগের পশ্চাৎগমন করিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “মহাশয়গণ, স্বামিজীকে কিরূপু” বোধ হইল ?” তদুত্তরে বয়োজ্যেষ্ঠ পণ্ডিত বলিয়াছিলেন, “ব্যাকরণে গভীর বুৎপত্তি না থাকিলেও স্বামিজী শাস্ত্রের গৃঢ়াৰ্থদ্রষ্টা, মীমাংসা করিতে অদ্বিতীয়, এবং স্বীয় প্রতিভাবলে বাদাখণ্ডনে অদ্ভুত পণ্ডিত্য দেখাইয়াছেন।” স্বামিজীর উপর তাহার গুরুভ্রাতৃগণের সর্বদা কি অদ্ভুত ভালবাসাই দেখা যাহঁত! পণ্ডিতগণের সঙ্গে স্বামিজীর যখন খুব তর্ক বাধিয়া গিয়াছে, তখন স্বামী রামকৃষ্ণানন্দকে হলের উত্তর পাশের ঘরে বসিয়া শিষ্য জপ করিতে দেখিতে পায় ৷ পণ্ডিতগণের গমনান্তে শিষ্য তঁহাকে ঐ বিষয়ের কারণ জিজ্ঞাসায় জানিতে পারে। যে, স্বামিজীর জয়লাভের জন্যই তিনি একান্তমনে ঠাকুরের পাদপদ্মে জানাইতেছিলেন ! পণ্ডিতগণ চলিয়া গেলে শিষ্য স্বামিজীর নিকট শ্রবণ করে যে, পূৰ্ব্বপক্ষকারী উক্ত পণ্ডিতগণ পূৰ্ব্বমীমাংসা শালু সুপণ্ডিত। স্বামিজী উত্তরমীমাংস পক্ষ অবলম্বনে তঁহাদিগের নিকট জ্ঞানকাণ্ডের শ্রেষ্ঠতা প্ৰতিপাদন করিয়াছিলেন এবং পণ্ডিতগণও স্বামিজীর সিদ্ধান্ত মানিয়া লইতে বাধ্য হইয়াছিলেন। ব্যাকরণগত একটী ভুল ধরিয়া পণ্ডিতগণ যে স্বামিজীকে বিভ্রহ্মপ করিয়াছিলেন তাহাতে স্বামিজী বলেন যে, অনেক বৎসর যাবৎ সংস্কৃতে কথাবাৰ্ত্ত না বলায় তাহার ওরূপ ভ্ৰম হইয়াছিল। পণ্ডিতগণের উপর সেজন্য তিনি কিছুমাত্র দোষার্পণ क्रम नाई। R