विधि-विश्व) जश्वiा । DDD uDDD DL DD DBBBBB BS BBHLLBDBDS বাদের মূল বিষয় ছাড়িয়া ঐ রূপে ভাষায় সীমান্য ভুল ধরা প্রতিপক্ষের পক্ষে’ মুহা’ অসৌজন্যজ্ঞাপক। সভ্যসমাজ ঐক্সপ স্থলে ভাবটাই লয়-ভাষার দিকে লক্ষ্য করে না। "তোদের দেশে কিন্তু খোসা লাইয়াই মারামারি চলছে-ভিতরকার শস্তের কেউ অনুসন্ধান করে না।”-এই বলিয়া স্বামিজী শিষ্যের সঙ্গে সেদিন সংস্কৃতে আলাপ করিতে আরম্ভ করিলেন। শিষ্যও ভাঙ্গা ভাঙ্গা সংস্কৃতে জবাব দিতে লাগিল। তথাপি তিনি তাহাকে উৎসাহিত করিবার জন্য প্ৰংশসা করিতে লাগিলেন। ঐদিন হইতে শিষ্য স্বামিজীর অনুরোধে তঁহার সঙ্গে প্রায়ই মধ্যে মধ্যে দেবভাষায় কথাবাৰ্ত্ত কহিত। “সভ্যতা” কাহাকে বলে-তদুত্তরে সেদিন স্বামিজী বলেন যে, যে সমাজ বা যে জাতি আধ্যাত্মিক ভাবে যত অগ্রসর, সে সমাজ ও সে জাতি তত সভ্য। নানা কল কারখানা করিয়া ঐহিক জীবনের সুখ স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধি করিতে পারিলেই যে জাতিবিশেষ সভ্য হইয়াছে তাহা বলা চুলে লু। বৰ্তমান পাশ্চাত্য সভ্যতা লোকের হাহাকার ও অভাবই দিন দিন বৃদ্ধি করিয়া দিতেছে। পরন্তু ভারতীয় প্রাচীন সভ্যতা সৰ্ব্বসাধারণকে আধ্যাত্মিক উন্নতির পন্থা প্ৰদৰ্শন করিয়া লোকের ঐহিক অভাব এককালে দূর করিতে না পারিলেও অনেকটা কমাইতে, নিঃসন্দেহে সমর্থ হইয়াছিল। ইদানীন্তনকালে ঐ উভয় সভ্যতার একত্ৰ সংযোগ করিতেই ভগবান শ্ৰীরামকৃষ্ণদেব জন্মগ্রহণ করিয়াছেন। একালে একদিকে যেমন লোককে কৰ্ম্মতৎপর হইতে ধ্ৰুইবে, অপরদিকে তাহাকে তেমনি গভীর অধ্যাত্মিজ্ঞান লাভ করিতে হইবে। এইরূপে ভারতীয় ও পাশ্চাত্য সভ্যতার R
পাতা:স্বামি শিষ্য সংবাদ (পূর্ব কাণ্ড).djvu/৪৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।