পঞ্চম বল্পী । DBDDD BDB BKDBD DD BB DDBLuB DDBS ছেন। তঁহাদের সহিত পরিচয় শিষ্যের এখনও হয় নাই। স্বামিজী তাহাদের সঙ্গে করিয়া পবিত্ৰ পঞ্চবটী ও বিম্বমূল দর্শন করাইতেছেন। স্বামিজীর সঙ্গে এখনও তেমন বিশেষ পরিচয় না হইলেও শিষ্য তঁহার পশ্চাৎ পশ্চাৎ যাইয়া ঐ উৎসবসম্বন্ধীয় স্বরচিত একটা সংস্কৃত স্তব স্বামিজীর হস্তে প্ৰদান করিল। স্বামিজীও উহা পড়িতে পড়িতে পঞ্চবটীর দিকে অগ্রসর হইতে লাগিলেন।” যাইতে যাইতে শিয্যের দিকে একবার তাকাইয়া বলিলেন, “বেশ হইয়াছে, আরও লিখবো।” পঞ্চবটীর একপাশ্বে ঠাকুরের গৃহী ভক্তগণের সমাবেশ হইয়াছিল। গিরিশবাবু* পঞ্চবটীর উত্তরদিকে গঙ্গার দিকে মুগ্ধ করিয়া বসিয়াছিলেন এবং তঁহাকে ঘিরিয়া অন্যান্য ভক্তগণ শ্ৰীরামকৃষ্ণগুণ গানে ও কথাপ্রসঙ্গে আত্মহারা হইয়া বসিয়াছিলেন। ইত্যািসরে বহুজনসমভিব্যাহারে স্বামিজী গিরিশবাবুর নিকট উপস্থিত হইয়া “এই যে-ঘোষজা !” বলিয়া গিরিশবাবুকে প্ৰণাম করিলেন। গিরিশবাবুও তঁহাকে করযোড়ে প্রতিনমস্কার . করিলেন। গিরিশবাবুকে পূৰ্ব্ব কথা স্মরণ করাইয়া স্বামিজী বলিলেন, “ঘোষজা, সেই একদিন আর এই একদিন৷” গিরিশবাবুও স্বামিজার কথায় সম্মতি জানাইয়া বলিলেন- “তা বটে ; তবু এখন ও সাধ যায়, আরও দৈখি।” এইরূপে উভয়ের মধ্যে যে সকল কথা হইল তাহার মৰ্ম্ম বাহিরের লোকের অনেকেই পরিগ্রহ করিতে সমৰ্থ হইলেন না। কিছুক্ষণ কথাবাৰ্ত্তার পর স্বামিজী পঞ্চবটীয় উত্তর-পূর্ব মহাকৰি ৬/াগরিশচন্দ্ৰ ঘোষ। Վ)Գ
পাতা:স্বামি শিষ্য সংবাদ (পূর্ব কাণ্ড).djvu/৫৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।