পাতা:স্বামি শিষ্য সংবাদ (পূর্ব কাণ্ড).djvu/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বামি-শিষ্য-সংবাদ । গুরুর আশ্রমে গমন করুত। গুরু-অধিকারি ব’লে বুঝলে তাকে দীক্ষিত করে বেদপাঠ করাতেন এবং কায়মনোবাক্যেদণ্ড-রূপ ব্ৰতের চিহ্নস্বরূপ ত্রিরাবৃত্ত মৌঞ্জিমেখলা তার কোমরে বেঁধে দিতেন। ঐটে দিয়ে শিষ্যের কৌপীন। এটি বেঁধে রাখত। সেই মৌঞ্জিমেখলার স্থানে পরে যজ্ঞসুত্র বা পৈতে পরার পদ্ধতি হয়। ] শিষ্য। তবে কি, মহাশয়, আমাদের ন্যায়। সুতার পৈতা পরাটা বৈদিক প্রথা নয় ? স্বামিজী। বেদে কোথাও সুতোর পৈতের কথা নাই। স্মাৰ্ত্ত ভট্টাচাৰ্য্য রঘুনন্দনও লিখেছেন- “অস্মিরেব সময়ে যজ্ঞসূত্ৰং পরিধাপিয়েৎ”। সূতোর পৈতের কথা গোভিল গৃহসূত্রেও নাই। গুরুসমীপে এই প্ৰথম বৈদিক সংস্কারই শাস্ত্রে “উপনয়ন” বলে উক্ত হয়েছে ; কিন্তু আজকাল দেশের কি দুরবস্থাই না হয়েছে। শান্ত্রিপথ পরিত্যাগ করে কেবল কতকগুলো দেশাচার, লোকাচার ও স্ত্রী- আচারে দেশটা ছেয়ে ফেলেছে। তাই ত তোদের বলি, তোরা প্রাচীন কালের মত শাস্ত্রপথ ধরে চল। নিজেরা শ্রদ্ধাবান হয়ে cमान थका अनशन कब्र। नष्किजॉब भऊ धक श्याम जॉन्। নচিকেতার মত যমলোকে চলে যা,-আত্মতত্ত্ব জাম্বার জন্য, আত্মার উদ্ধারের জন্য, এই জন্ম-মরণ-প্ৰহেলিকার ধপ্নার্থ মীমাংসার জন্য। যমের মুখে গেলে যদি সত্য লাভ হয়, তাইলে নিৰ্ভীক হৃদয়ে যমের মুখে যেতে হবে। ভুয়াই তা --মৃত্যু, ভয়ের পরপারে যেতে হবে। আজ থেকে ভয়শূন্য