পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

So/e এই উপলব্ধিই বিবেকানন্দকে কর্মের মহান প্রচারকে পরিণত করিয়াছে, তবে এই কর্ম—জ্ঞান ও ভক্তি হইতে বিচ্ছিন্ন নয়, পরন্তু উহাদের প্রকাশক । র্তাহার নিকট কারখানা ও পাঠগৃহ, খামার ও ক্ষেত—সাধুর কুটির ও মন্দিরবারের মতোই সত্য এবং মাহুষের সহিত ভগবানের মিলনের উপযুক্ত ক্ষেত্র। তাহার নিকট মাহুষের সেবায় ও ভগবানের পূজায় কোন প্রভেদ নাই, তাহার নিকট পৌরুষে ও বিশ্বাসে—যথার্থ সদাচারে ও আধ্যাত্মিকতায় কোন পার্থক্য নাই। এক দিক দিয়া দেখিতে গেলে তাহার সকল ৰাণীই এই মূখ্য প্রত্যয়ের ভাষা বলিয়া বোধ হয়। এক সময় তিনি বলিয়াছিলেন, ‘চারুকলা বিজ্ঞান ও ধর্ম—একই সত্যকে প্রকাশ করিবার তিনটি উপায়। কিন্তু ইহা বুঝিতে গেলে আমাদিগকে অদ্বৈতবাদ গ্রহণ করিতে হইবে।” ষে গঠনমূলক প্রভাব দ্বারা তাহার অলৌকিক দৃষ্টি নিরূপিত হইয়াছিল, তাহার তিনটি স্বত্র আছে, মনে করা যাইতে পারে। প্রথমতঃ তাহার সাহিত্যভিত্তিক শিক্ষা–সংস্কৃত ও ইংরেজী ভাষায় দুইটি ভাবজগতের ৰেবৈষম্য এইভাবে তাহার চক্ষে উদঘাটিত হইয়াছিল, তাহা ভারতবর্ষের ধর্মগ্রন্থগুলির বিষয়ীভূত বিশেষ অনুভূতি সম্বন্ধে একটি দৃঢ় ধারণা তাহার মনে সঞ্চারিত করিয়াছিল ; ইহা তাহার নিকট স্পষ্টই প্রতিভাত হইয়াছিল যে, ७हे अम्लरङ्कडि शनि जङ7 श्ब्र, उ८व लांब्रtउब्र शशिशं4 चांकन्धिकडां८रा हेही লাভ করেন নাই, যেমন ( অন্যত্র ) অনেকে করিয়াছেন। পরস্তু ইহা ছিল বিজ্ঞান-প্রতিপাদ্য বিষয়—সেই ধৌক্তিক বিশ্লেষণের বিষয়ীভূত, যাহা সত্যান্থসন্ধানের জন্য প্রয়োজনীয় কোন ত্যাগ-স্বীকারেই সঙ্কুচিত হয় নাই। দক্ষিণেশ্বরের মন্দিরোদ্যানে থাকিয়া যখন রামকৃষ্ণ পরমহংস তাহার ভাব শিক্ষা দিতেছিলেন, তখন স্বামী বিবেকানন্দ—তদানীন্তন নরেন—তাহার গুরুর মধ্যে পুরাতন শাস্ত্রসমূহের সেই প্রমাণ পাইয়াছিলেন, যাহা তাহার হৃদয় ও মডিস্ক খুজিতেছিল। এইখানে তিনি সেই তত্ত্বই পাইয়াছিলেন, স্বাহ গ্রন্থসমূহে অস্ফুট ভাবে বর্ণিত। এইখানে ছিলেন এমন একজন, সমাধিই যাহার জ্ঞানলাভের নিত্য পদ্ধতি। ঘণ্টায় ঘণ্টায় দেখা যাইত—মনের গতি বহু হইতে একে দিকে ঝুঁকিতেছে। ক্ষণে ক্ষণে শোনা বাইত সমাধিলন্ধ জ্ঞানের উপদেশ। উাহার চারিপাশে যাহারা সমবেত হইত, তাহারা প্রত্যেকেই DDDDD DD BBBS SS SDDBBBB BBS DDD DBBBB DDDS gB