পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/২৪১

অবতরণিকা . *** যে, জগতে সকল ধর্মই জ্ঞানের সার্বভৌম ও স্বধৃঢ় ভিত্তি-প্রত্যক্ষানুভূতির छैनव्र हनिष्ठ । नकल थर्षीकांक्ष्हे नेवब्रष्क कर्नन कब्रिब्रांछ्रिलम । ऊँीशांडा সকলেই আত্মদর্শন করিয়াছিলেন ; সকলেই নিজ নিজ ভৰিষ্যৎ দেখিয়াছিলেন —অনন্ত স্বরূপ অবগত হইয়াছিলেন। র্তাহার। যাহা দেখিয়াছিলেন, তাহাই প্রচার করিয়া গিয়াছেন। তবে প্রভেদ এইটুকু যে, প্রায় সকল ধর্মেই— বিশেষতঃ ইদানীং—একটি অদ্ভূত দাবি আমাদের সম্মুখে উপস্থিত করা হয়, তাহ। এই ঃ বর্তমানে এই-সকল অহুভূতি অসম্ভব। র্যাহারা ধর্মের প্রথম স্থাপয়িত, পরে যাহাজের নামে সেই ধর্ম প্রচলিত হয়, শুধু এইরূপ কয়েকজন ব্যক্তির প্রত্যক্ষগহ্বস্তৃতি সম্ভব ছিল। আজকাল আর এরূপ অঙ্কুভূতি কাহারও হয় না, অতএব ধর্ম এখন বিশ্বাস করিয়াই লইতে হুইবে—এ-কথা আমি সম্পূর্ণরূপে অস্বীকার করি। যদি জগতে জ্ঞানের কোন বিশেষ বিষয়ে কেহ কখন একটি কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করিয়া থাকেন, তাহা হইলে আমরা এই সার্বভৌম সিদ্ধান্তে উপনীত হইতে পারি যে, পূর্বেও কোটি কোটি বার ঐক্ষপ अस्छिख्ङी लांड कब्रिसांब्र जखांवबां क्लिल, *८ब्र७ अबछकांल थद्विग्नां तांब्र वांद्र ঐরূপ সম্ভাবনা থাকিবে। একরূপতাই প্রকৃতির কঠোর নিয়ম ; একবার যাহা,ঘটিয়াছে, তাহা পুনরায় ঘটিতে পারে। (যোগ-বিস্তার আচার্যগণ তাই বলেন, ‘ধর্ম কেবল পূর্বকালীন অনুভূতির উপর স্থাপিত নয়, পরন্তু স্বয়ং এই-সকল অকুস্কৃতিসম্পন্ন না হইলে কেহই ধাৰ্মিক হইতে পারে না। ষে বিজ্ঞানের দ্বারা এই-সকল অহুভূতি হয়, তাহার নাম ‘যোগ’ । ধর্ম যতদিন না অনুভূত হইতেছে, ততদিন ধর্মের কথা বলাই বৃথা । ভগবানের নামে এত গণ্ডগোল, যুদ্ধ ও বাদ্ধান্থবাদ কেন ? ভগবানের নামে যত রক্তপাত হইয়াছে, অন্য কোন বিষয়ের জন্য এত রক্তপাত হয় নাই ; কারণ সাধারণ মাহুষ ধর্মের মূল উৎসে ষায় নাই। সকলেই পূর্বপুরুষগণের उिकखणि चांऽांब्र श्रद्यूटयांनन कब्रिग्रांहे जरूहे हिल । उांशांब्रां कांश्छि, अ*टबe ठांहे कझक। चांग्र अष्ट्रकूङि मा कब्रिग्रा, चांद्या अथवा नेवब्र **न मां कब्रिग्नी ‘नेवब्र चांद्दछ्न' वलिसांद्र कि अशिकांब्र वांछ्राषञ्च चांदइ ? बुश्ि ঈশ্বর থাকেন, তাহাকে দর্শন করিতে হইবে যদি আত্মা-বলিয়া কিছু থাকে, "হা উপলদ্ধি করিতে হইবে। নতুবা বিশ্বাস না করাই ভাল Lতও আপ্রক্স ইৰাণী নাস্তিক ভাল। এক দিকে আজকালকাৰ ‘ৰিধান বলির পরিচিত