পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/২৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

वर्छ एष५ानि প্রত্যাহার ও ধারণা \ সাধনার পরবর্তী সোপানকে বলা হয় ‘প্রত্যাহার'। এই প্রত্যাহার কি ? তোমরা জানো কিরূপে বিষয়াহুভূতি হইয়া থাকে। সর্বপ্রথম ইঞ্জিয়ের বাহিরের যন্ত্রগুলি, তারপর ভিতরের ইন্দ্রিয়গুলি—ইহারা মস্তিষ্কস্থ স্বায়ুকেন্দ্রগুলির মাধ্যমে শরীরের উপর কার্য করিতেছে, তারপর আছে মন । যখন এইগুলি একত্র হইয়া কোন বহিবস্তুর সহিত সংলগ্ন হয়, তখনই আমরা সেই বস্তু অনুভব করিয়া থাকি। কিন্তু আবার মনকে একাগ্র করিয়া কেবল একটি ইন্দ্রিয়ে সংযুক্ত রাখা অতি কঠিন ; কারণ মন (বিষয়ের ) ক্রীতদাস । আমরা জগতে সর্বত্রই দেখিতে পাই, সকলেই এই শিক্ষা দিতেছে যে, ‘সৎ হও, ভাল হও’ । বোধ হয়, জগতে কোন দেশে এমন কোন বালক জন্মায় নাই, যাহাকে বলা হয় নাই, মিথ্যা কহিও না, চুরি করিও না' ইত্যাদি, কিন্তু কেহ তাহাকে এই-সকল কর্ম হইতে নিবৃত্ত হইবার উপায় শিক্ষা দেয় না। শুধু কথায় হয় না। কেন সে চোর হইবে না ? আমরা তো তাহাকে চৌর্যকর্ম হইতে নিবৃত্ত হইবার উপায় শিক্ষা দিই না, কেবল বলি, ‘চুরি করিও না’। মন সংযত করিবার উপায় শিক্ষা দিলেই তাহাকে যথার্থ সাহায্য করা হয়। যখন মন ইঞ্জিয়-নামক বিশেষ বিশেষ কেন্দ্রে সংযুক্ত হয়, তখনই বাহ ও আভ্যন্তরীণ যাবতীয় কর্ম সম্পন্ন হইয়া থাকে। ইচ্ছায় হউক, আর অনিচ্ছায় হউক, মাছুষের মন ঐ কেন্দ্রগুলিতে সংলগ্ন হইতে বাধ্য হয়। এই জন্তই মানুষ নানাপ্রকার দুষ্কর্ম করে এবং দুঃখ পায় । মন যদি নিজের বশে থাকিত, তবে মাছুষ কখনই ঐক্কপ কর্ম করিত না । মন সংযত করিলে কি ফল হইত ? তাহা হইলে মন আর তখন নিজেকে ভিন্ন ভিন্ন ইন্দ্রিয়ানুভূতির কেন্দ্রগুলিতে সংযুক্ত করিবে না, ফলে অস্থভব ও ইচ্ছা আমাদের বশে আসিবে। এ পর্যন্ত বেশ পরিষ্কার বুঝা গেল। ইহা কার্ধে পরিণত করা কি সম্ভব ? —সর্বতোভাবে সম্ভব। তোমরা বর্তমানকালেও দেখিতে পাইতেছ । —বিশ্বাস-বলে আরোগ্যকারীরা রোগীকে দুঃখ, কষ্ট, অশুভ প্রভৃতি অস্বীকার করিতে শিক্ষা দেয়। অৰণ্ড ইহাদের যুক্তিতে লে ব্যাপারটি কতকটা पूबांऐब्रा बणां श्ब्रां८छ् । किरू फेशंe ७कक्रण ८षांश, ८कांबक्रप्न ऊांशंब्रl छेश