পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/২৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৬৮ बांग्रैौद्यैौद्र शृंtबैो € ब्रफबां শেষে আবার যখন অহঙ্কাররূপ পিশাচ তাহার ভিতরে প্রবেশ করে, তখন সে নিজেকেই বড় বলিয়া মনে করে। এইরূপ মনকে সংষত করা কি কঠিন! অতএব মনঃসংযমের প্রথম সোপান–কিছুক্ষণের জন্ত চুপ করিয়া বসিয়া থাকা ও মনকে নিজের ভাবে চলিতে দেওয়া । মন সদা চঞ্চল। উহা সেই বানরের মতো সর্বদা লাফাইতেছে। মন-বানর যত ইচ্ছা লম্ফ-বাপ করুক ক্ষতি নাই ; ধীরভাবে অপেক্ষ কর ও মনের গতি লক্ষ্য করিয়া যাও। লোকে বলে, জ্ঞানই শক্তি—ইহা অতি সত্য কথা। যতক্ষণ না জানিতে পারিবে—মন কি করিতেছে, ততক্ষণ উহাকে সংযত করিতে পারিবে না। উহাকে যথেচ্ছ বিচরণ করিতে দাও । অনেক বীভৎস চিত্ত হয়তো মনে উঠিবে ; তোমার মনে এত অসৎ চিন্তা আসিতে পারে, ভাবিয়া তুমি আশ্চর্য হইয়া বাইবে । কিন্তু দেখিবে, মনের এইসকল খেয়াল প্রতিদিনই কিছু কিছু কমিয়া আসিতেছে, প্রতিদিনই মন ক্রমশঃ স্থির হইয়৷ আসিতেছে। প্রথম কয়েক মাস দেখিবে, তোমার মনে অসংখ্য চিন্তা জালিতেছে, ক্রমশঃ দেখিবে চিস্তা কিছুটা কমিয়াছে, আরও কয়েক মাস পরে আরও কমিয়া গিয়াছে, অবশেষে মন সম্পূর্ণরূপে বশীভূত হইবে ; কিন্তু প্রতিদিনই আমাদিগকে ধৈর্ষের সহিত অভ্যাস করিতে হইবে । যতক্ষণ এঞ্জিনের ভিতর বাষ্প থাকিবে ততক্ষণ উহা চলিবেই চলিবে ; যতদিন বিষয় আমাদের সম্মুখে থাকিবে, ততদিন আমাদিগকে বিষয় অনুভব করিতেই হইবে। সুতরাং মাহুষ যে এঞ্জিনের মতো যন্ত্ৰমাত্র নয়, তাহা প্রমাণ করিবার জন্য দেখাইতে হইবে যে, সে কিছুরই অধীন নয়। এইরূপে মনকে সংষত করা এবং উহাকে বিভিন্ন ইন্দ্রিয়-কেন্দ্রের সহিত যুক্ত হইতে না দেওয়াই ‘প্রত্যাহার’। ইহা অভ্যাস করিবার উপায় কি ? ইহা খুব কঠিন কাজ, একদিনে হইবার নয়, ধৈর্যের সহিত ক্রমাগত বহু বর্ষ অভ্যাস করিলে কৃতকার্য হওয়া যায়। কিছুকাল ‘প্রত্যাহার’ সাধন করিবার পর পরবর্তী সাধন অর্থাৎ *ধারণা অভ্যাস করিবার চেষ্টা করিতে হইবে । মনকে একটি নিদিষ্ট বিষয়ে ধরিয়া রাখাই "ধারণা’ । মনকে নির্দিষ্ট বিষয়ে ধরিয়া রাখার অর্থ কি ? ইহার অর্থ—মনকে শরীরের অন্ত সকল স্থান হইতে বিশ্লিষ্ট করিয়া কোন একটি বিশেষ অংশ আন্ধুভৰ করিতে বাধ্য করা ; উদাহরণস্বরূপ *बैौ८ब्रञ्च अछांछ चरुङ्गव चकूडरा मां कब्रिग्री ८कवण हांउछि चक्छ्छघ कब्रिवांद्र