পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

並b* 。 স্বামীজীর বাণী ও রচনা ধ্যান করিতেছে, এত দীর্ঘকাল একাদনে উপবিষ্ট আছে যে, তাহার চতুর্দিকে প্রকাও বন্ধীক-স্তুপ নির্মিত হইয়া গিয়াছে। সে নারদকে বলিল, “প্রভো, আপনি কোথায় ধাইতেছেন ? নারদ উত্তর করিলেন, বৈকুণ্ঠে যাইতেছি । তখন সে বলিল, 'ভগবানকে জিজ্ঞাসা করিবেন, তিনি কবে আমায় কৃপা করিবেন, কবে আমি মুক্তিলাভ করিব।” আরও কিছুদূর বাইতে যাইতে নারদ আর একটি লোককে দেখিলেন। সে ব্যক্তি লম্ফ-ঝম্প নৃত্য-গীতাদি করিতেছিল, সেও বলিল, ‘ও নারদ, কোথায় চলেছ ? তার কণ্ঠস্বর ও ভাব-ভঙ্গি পাগলের মতো। নারদ তাহাকেও বলিলেন, ‘স্বর্গে ধাইতেছি। সে বলিল, ‘তী-হ’লে ভগবানকে জিজ্ঞাসা করবেন, আমি কবে মুক্ত হবে।’ নারদ চলিয়া গেলেন। কালক্রমে নারদ আবার সেই পথে যাইবার সময় বল্পীক-স্তৃপ-মধ্যে ধ্যানস্থ সেই যোগীকে দেখিতে পাইলেন। সে জিজ্ঞাসা করিল, ‘দেবর্ষে, আপনি কি আমার কথা ভগবানকে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন ? 'ই, নিশ্চয়ই জিজ্ঞাসা করিয়াছিলাম।” তিনি কি বলিলেন ? নারদ উত্তর দিলেন,'ভগবান বলিলেন—মুক্তি পাইতে তোমার আরও চার জন্ম লাগিবে ।’ তখন সেই ব্যক্তি বিলাপ ও আর্তনাদ করিয়া বলিতে লাগিল, “আমি এত ধ্যান করিয়াছি যে, আমার চতুদিকে বল্পীক-স্তুপ হইয়া গিয়াছে, এখনও আমার চার জন্ম অবশিষ্ট নারদ তখন অপর ব্যক্তির নিকট গেলেন । সে জিজ্ঞাসা করিল, “আমার কথা কি জিজ্ঞাসা করেছিলেন ? নারদ বলিলেন, ‘ই, এই তোমার সম্মুখে তেঁতুল গাছ দেখিতেছ ? এই গাছে যত পাতা আছে, তোমাকে ততবার জন্মগ্রহণ করিতে হুইবে, তবে তুমি মুক্তিলাভ করিবে ।’ এই কথা শুনিয়া সে আনন্দে নৃত্য করিতে লাগিল, বলিল, ‘এত অল্প সময়ে মুক্তিলাভ করব । তখন এক দৈববাণী হইল, বৎস, তুমি এই মুহূর্তে মুক্তিলাভ করিবে। সে ব্যক্তি এইরূপ অধ্যবসায়সম্পন্ন ছিল বলিয়াই, তাহার ঐ পুরস্কারলাভ হইল। সে ব্যক্তি বহু জন্ম সাধন করিতে প্রস্তুত ছিল। কিছুই তাহাকে নিরুদ্যম করিতে পারে নাই। কিন্তু ঐ প্রথম ব্যক্তি চার জন্মকেই বড় বেশী মনে করিয়াছিল। ८ष वाखि भूख्द्रि अछ श्रङ श्रृङ पूर्ण चप्"को कब्रिटङ अञ्चङ णि, छोश्षांग्न छांङ्ग च्यथावनांग्रजन्त्रब्र छ्हे८जहे छेक्नकङश शललांछ ट्हेग्र! थां८क ।