পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जांशम-*ांन \98字 শরীরের উপাদান পর্যন্ত পরিবর্তন করিয়া ফেলেন, দেহের পরমাণুগুলিকে এমন নূতনভাবে সন্নিবেশিত করিয়া লন যে, তাহীদের আর কোন পীড়া হয় না এবং জামরা বাহকে মৃত্যু বলি, তাহাও তাছাদের নিকট জালিতে পারে बा । ५ङ्गन शश्व मां ८कब ? थांबैौब्रविख्ञांटम थां८छब्र चर्थ-एर्ष श्हेष्ठ শক্তিগ্রহণ। ঐ শক্তি প্রথমে উদ্ভিদে প্রবেশ করে ; সেই উদ্ভিদ আবার কোন পণ্ড ভোজন করে, মানুষ আবার সেই পশুমাংস ভোজন করিয়া থাকে। এই ব্যাপারটি বৈজ্ঞানিক ভাষায় বলিতে গেলে বলিতে হইবে যে, আমরা एई एहै८ड किहू नंखि &श्नं कब्रिब्रां बिाजद्र चर्चौडूङ कब्रिब्रां जहे । बश्ि এইরূপ হয়, তবে এই শক্তি আহরণ করিবার একটিমাত্র উপায় থাকিবে কেন ? আমরা ষেরূপে শক্তি সংগ্ৰহ করি, উদ্ভিদের শক্তিসংগ্রহের উপায় ঠিক তাহা নয় ; আমরা যেরূপে শক্তি সংগ্ৰহ করি, পৃথিবী সেরূপে করে না, কিন্তু তাহা হইলেও সকলেই কোন না কোনরূপে শক্তি সংগ্ৰহ করিয়া থাকে। যোগীরা বলেন, তাহার কেবল মনঃশক্তিবলেই শক্তি সংগ্ৰহ করিতে পারেন। সাধারণ উপায় অবলম্বন না করিয়াও র্তাহারা যত ইচ্ছা শক্তি সংগ্ৰহ করিতে পারেন। উর্ণনাভ যেমন নিজ শরীর হইতে তন্তু বিস্তার করিয়া পরিশেয়ে এমন বদ্ধ হইয়া পড়ে যে, বাহিরে কোথাও যাইতে হইলে সেই তত্ত্ব অবলম্বন না করিয়া যাইতে পারে না, সেইরূপ আমরাও আমাদের উপাদান-পদার্থ হইতে এই স্বায়ুজাল স্থষ্টি করিয়াছি, এখন আর সেই স্বায়ুপ্রণালী অবলম্বন না করিয়া কোন কাজ করিতে পারি না। যোগী বলেন, ইহাতে বদ্ধ থাকিবার প্রয়োজন নাই । এই তত্ত্বটি অার একটি উদাহরণের দ্বারা বুঝানো বাইতে পারে। আমরা পৃথিবীর যে-কোন দিকে তড়িৎশক্তি প্রেরণ করিতে পারি, কিন্তু আমাদিগকে উহ। তারের ভিতর দিয়া পাঠাইতে হয়। প্রকৃতি তো বিনা তারেই ৰহ পরিমাণে বিদ্যুৎশক্তি প্রেরণ করিতেছে । আমরাই বা কেন তাহা করিতে পারিব না ? আমরা চতুর্দিকে মানসতড়িৎ প্রেরণ করিতে পারি। আমর। বাছাকে মন বলি, তাহ প্রায় তড়িৎশক্তির মতো। স্বায়ুর মধ্যে যে এক তরল পদার্থ প্রবাহিত হইতেছে, তাহাতে ষে কিছু পরিমাণে বিদ্যুৎশক্তি আছে ইহা অতি স্পষ্ট, কারণ তড়িতের ন্যায় উহারও দুই প্রাস্তে বিপরীত শক্তিৰয় দৃষ্ট হয় এবং তড়িতের ধর্মগুলি উহাতে দেখা যায়। এই তড়িৎশক্তিকে