পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩৮৪

°量$ चांशैौसौञ्च बांनॆी ७ ब्राक्रम বিশেষাবিশেৱলিঙ্গমাত্রালিজালি গুণপৰ্ব্বণি ॥ ১৯ ॥ —গুণের এই কয়েকটি অবস্থা আছে, যথা—বিশেষ, অবিশেষ, চিহ্নমাত্র (মহৎ) ও চিহ্ন-শূন্ত (প্রকৃতি)। আমি আপনাদিগকে পূর্ব পূর্ব বক্তৃতায় বলিয়াছি, ৰোগশাস্ত্র সাংখ্যদর্শনের উপর স্থাপিত ; এখানেও পুনর্বার সাংখ্যদর্শনের জগৎস্বষ্টি-প্রকরণ আপনাদিগকে স্মরণ করাইয়া দিব। সাংখ্যমতে প্রকৃতিই জগতের নিমিত্ত ও উপাদান কারণ—দুই-ই। এই প্রকৃতিতে আবার ত্ৰিবিধ উপাদান चां८छ्, यथा-नख्, ब्रजः ७ ऊयः । ऊबः ॐांगांबछि च्षककांद्र, यांश किहू অজ্ঞানাত্মক ও গুরু পদার্থ সবই তমোময়। রজঃ ক্রিয়াশক্তি।" সত্ত্ব শান্তভাব—প্রকাশস্বভাব। স্বাক্টর পূর্বে প্রকৃতি ষে অবস্থায় থাকে, তাহাকে বলে 'অব্যক্ত’—অবিশেষ বা অবিভক্ত ; ইহার অর্থ—যে অবস্থায় নামরূপের বিভাগ নাই, যে অবস্থায় ঐ তিনটি পদার্থ ঠিক সাম্যভাবে থাকে। তারপর ঐ সাম্যাবস্থা নষ্ট হয়, এই তিন উপাদান বিবিধভাবে পরম্পর মিশ্রিত হইতে থাকে, তাহার ফল এই জগৎ । প্রত্যেক ব্যক্তিতেও এই डिबछि ॐ*ांलांब दिब्रांख्रशांम । प्रथम नख़ «थराल एञ्च, उथम छांटबद्ध छेलग्न হয় ; রজঃ প্রবল হইলে ক্রিয়া বৃদ্ধি পায়, আবার তমঃ প্রবল হইলে অন্ধকার, জালস্ত ও অজ্ঞান আমাদের আচ্ছন্ন করে। সাংখ্যমতানুসারে ত্রিগুণময়ী প্রকৃতির সর্বোচ্চ প্রকাশ ‘মহৎ’ অথবা বুদ্ধিতত্ত্ব—উহাকে সমষ্টি-বুদ্ধি বলা যায়, ব্যষ্টি মন্থন্তৰুদ্ধি উহারই একটি অংশমাত্র। সাংখ্য মনোবিজ্ঞানে ‘মন’ ও ‘বুদ্ধির মধ্যে বিশেষ প্রভেদ আছে। মনের কার্য কেবল বিষয়াভিঘাত-জনিত বেদনাওলিকে সংগ্ৰহ করিয়া বুদ্ধি অর্থাৎ ব্যষ্টি-মহতের সমীপে উপনীত করা। বুদ্ধি ॐ-जकल विषग्न बिक्रग्न क८ब्र । यश्९ एहे८ङ चश्५डच्च e चश्शङद्ध झहेtऊ शूकভূতের উৎপত্তি হয়। এই সূক্ষ্মভূতসকল আবার পরস্পর মিলিত হইয়া এই বাস্থ স্থূলভূতরূপে পরিণত হয় ; তাহা হইতেই এই স্কুল জগতের উৎপত্তি , সাংখ্যদর্শনের মত—বুদ্ধি হইতে আরম্ভ করিয়া একখণ্ড প্রস্তর পর্যন্ত সবই এক উপাদান হইতে উৎপন্ন হইয়াছে, কেবল সূক্ষ্মতা ও স্থূলতা লইয়াই উহাদের প্রভেদ। স্বল্প কারণ, স্কুল কার্য। সাংখ্যদর্শনের মতে পুরুষ সমূদ্বয় প্রকৃতির বাহিরে, তিনি জড় নন ; বুদ্ধি, মন, তন্মাত্র অথবা স্থলভূত কোন কিছুর সদৃশ