পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जांशब-श्रृंiण \sمكان ب ४थटत्र७हेक्कन श्ररुहाँ चांनिzव, मटम श्रव-‘बांश जांबिवांच्च ऊांश जांबिग्रांछ्'ि ; মনে তখন আর কোনরূপ অসন্তোষ থাকিবে না। যতক্ষণ জামাদের জ্ঞানপিপাসা থাকে, ভতক্ষণ জামরা ইতস্ততঃ জ্ঞানের জন্থসন্ধান করি। যেখানেই কিছু সত্য পাইব ৰলিয়া মনে হয়, অমনি সেদিকে ধাবিত হই। সেখানে উহা না পাইলে মনে অশান্তি আসে, জাবার অল্প একদিকে সন্ধান করি। যতদিন না অমৃভব করিতে পারি যে, সমুদয় জ্ঞান আমাদের ভিতরেই রহিয়াছে, যতদিন না বোধ করি, কেহই আমাদিগকে সত্যলাভে সাহায্য করিতে পারে না, আমাদের নিজেদের সাহায্য করিতে হইবে, ততদিন সমুদয় সত্যান্বেষণই বৃথা। বিবেক অভ্যাস করিতে আরম্ভ করিলে আমরা বে সত্যের নিকটবর্তী হইতেছি, তাহার প্রথম এই লক্ষণ প্রকাশ পাইৰে ষে, ঐ অসন্তোবের ভাব চলিয়া যাইবে । জামাদের নিশ্চিত ধারণা হইবে, আমরা সত্য পাইয়াছি এবং ইহা সত্য ব্যতীত আর কিছুই হইতে পারে না। তখন আমরা জানিতে পারিব যে, সত্যস্বরূপ সূর্য উদিত হইতেছেন, আমাদের অজ্ঞানরজনী প্রভাত হইতেছে। তখন সাহসে বুক বাধিয়া অধ্যবসায় অবলম্বন করিতে হইবে,—যতদিন না সেই পরমপদ লাভ হয়। দ্বিতীয় অবস্থায় সমস্ত দুঃখ চলিয়া যাইবে। বাহ বা আভ্যন্তর কোন বিষয়ই তখন আমাদিগকে দুঃখ দিতে পারিবে না। তৃতীয় অবস্থায় আমরা পূর্ণ জ্ঞান লাভ করিব, অর্থাৎ সর্বজ্ঞ হইৰ । চতুর্থ অবস্থায় বিবেকসহায়ে সমুদয় কর্তব্যের অবসান হইবে। তারপরে ‘চিত্তবিমুক্তি অবস্থা আসিবে। আমরা বুঝিতে পারিব, আমাদের বিঘ্নবিপত্তি সব চলিয়া গিয়াছে। যেমন কোন পর্বতের চুড়া হইতে একটি প্রস্তরখণ্ড নিম্নে উপত্যকায় পতিত হইলে আর কখন উপরে উঠিতে পারে না, সেইরূপ মনের সংগ্রাম ও চঞ্চলত সব নীচে পড়িয়া যাইবে, আর মনে উঠিবে না। পরবর্তী অবস্থায়—চিত্ত বুঝিতে পারিবে, ইচ্ছামাত্রই উহা স্বকারণে লীন হইয়। যাইতেছে। অবশেষে দেখিতে পাইব, আমরা স্ব-স্বরূপে অবস্থিত আছি ; দেখিব, এতদিন জগতে কেবল একাকী আত্মারূপে আমরাই রহিয়াছি। মন বা শরীরের সঙ্গে আমাদের কোন সম্পর্ক নাই। উহার তো আমাদিগের সহিত কখনই যুক্ত ছিল না। উহারা আপন আপন कांछ कबिtडझिण, श्रांश्रब्रां अखांबवर्णष्ठः बिखनेिशटक फेशंदमब्र गश्डि यूङ করিয়াছিলাম। কিন্তু আমরা একাকী, নিঃসঙ্গ, কেবল, সর্বশক্তিমান,সর্বব্যাপী