পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৩৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

चांशैौद्यौञ्च खांबैौ ७ ब्रष्ठबां نموعه ও সদানন্দ। আমাদের আত্মা এত পবিত্র ও পূর্ণ ছিল যে, আমাদের আর কিছুই আৰশুক ছিল না। আমাদিগকে স্বর্থী করিবার জন্ত জার কাহাকেও প্রয়োজন ছিল না, কারণ আমরাই স্থখম্বরূপ। আমরা দেখিতে পাইব, এই জ্ঞান অন্ত কিছুর উপর নির্ভর করে না । জগতে এমন কিছুই নাই, যাহা আমাদের জ্ঞানালোকে উদ্ভাসিত না হইবে । ইহাই যোগীর চরম অবস্থা ; যোগী তখন ধীর ও শাস্ত হইয়া যান, আর কোন প্রকার কষ্ট अकृङष क८ब्रब बां, च्षांब्र कथबe ञख्ञांब-cयां८छ् बांछ श्ञ बl ७ष९ छूःथं चांद्र তাহাকে স্পর্শ করিতে পারে না। তিনি জানিতে পারেন, “আমি নিত্যানন্দস্বরূপ, নিত্যপূর্ণস্বরূপ ও সর্বশক্তিমান। যোগাঙ্গাঙ্গুষ্ঠানাদগুদ্ধিক্ষয়ে জ্ঞানদীপ্তিরাৰিবেকখ্যাতে ॥ ২৮ ॥ —যোগের বিভিন্ন অঙ্গগুলি অনুষ্ঠান করিতে করিতে মনের মলিনতা দূর হইয়া গেলে জ্ঞান উদ্ভাসিত হইয়া উঠে; উহার শেষ সীমা বিবেকখ্যাতি । এখন সাধনের কথা বলা হইতেছে। এতক্ষণ যাহ। বলা হইতেছিল, তাহা অনেক উচ্চতর ব্যাপার। উহা অনেক দূরে, অনেক উর্ধ্বে, কিন্তু উহাই আমাদের আদর্শ। প্রথমতঃ শরীর ও মন সংযত করা আবশুক । তখনই পূর্বোক্ত আদর্শের উপলব্ধি স্থায়ী হইতে পারে। আদর্শ কি, তাহ আমরা জানিয়াছি ; এখন উহা লাভের জন্ত সাধন করিতে ‘হইবে । যম-নিয়মাসন-প্রাণায়াম-প্রত্যাহার-ধারণা-থ্যান সমাধয়োহষ্টাবজানি ॥২৯ ॥ —যম, নিয়ম, আসন, প্রাণায়াম, প্রত্যাহার, ধারণা, ধ্যান, সমাধি—. এই আটটি যোগের অঙ্গস্বরূপ। অহিংসা-সভ্যান্তেয়-ব্রহ্মচর্যাপরিগ্রহ যমাঃ ॥ ৩০ ॥ —অহিংসা, সত্য, অস্তেয় (অচৌর্য ), ব্ৰহ্মচর্য ও অপরিগ্রহ— এইগুলিকে যম বলে।