পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৪১

হিন্দুধর্ম . 3 তের অধিকারী—পবিত্র ও পূর্ণ। মর্ত্য-ভূমির দেবতা তোমরা ! তোমর }াপী ? মানুষকে পাপী বলাই এক মহাপাপ । মানবের যথার্থ স্বরূপের উপর ইহা মিখ্যা কলঙ্কারোপ। ওঠ, এস, সিংহম্বরূপ হইয়া তোমরা নিজেদের মঘতুল্য মনে করিতেছ, ভ্রমজ্ঞান দূর করিয়া দাও। তোমরা অমর আত্মা, ধ্ৰু জাত্মা—চির-আনন্দময়। তোমরা জড় নও, তোমরা দেহ নও ; জড় তামাদের দাস, তোমরা জড়ের দাল নও। এইরূপে বেদ ঘোষণা করিতেছেন—কতকগুলি ক্ষমাহীন নিয়মাবলীর চয়াবহ সমাবেশ নয় বা কার্য-কারণের কারাবন্ধন নয় ; কিন্তু এই-সকল নিয়মের টর্ধ্বে প্রত্যেক পরমাণু ও শক্তির মধ্যে অনুস্থ্যত রহিয়াছেন এক বিরাট পুরুষ, যাহার আদেশে বায়ু প্রবাহিত হইতেছে, অগ্নি প্ৰজলিত হইতেছে, মেঘ বারির্ষণ করিতেছে এবং মৃত্যু জগতে পরিভ্রমণ করিতেছে।” র্তাহার স্বরূপ কি ? তিনি সর্বব্যাপী, শুদ্ধ, নিরাকার, সর্বশক্তিমান— কলের উপরেই তাহার করুণ। ‘তুমি আমাদের পিতা, তুমি আমাদের তি, তুমি আমাদের পরম প্রেমাম্পদ সখী বন্ধু, তুমি সমস্ত শক্তির মূল, তুমি tামাদের শক্তি দাও, তুমি বিশ্বজগতের ভার ধারণ করিয়া আছ ; এই দ্র জীবনের ভার বহন করিতে আমায় সাহায্য কর’—বৈদিক ঋষিগণ ইরূপ গানই গাহিয়াছেন। আমরা কিভাবে তাহাকে পূজা করিব ? iীতি ভালবাসা দিয়া। প্রেমাম্পদৰূপে—ঐহিক ও পারত্রিক সমুদয় প্রিয় প্ত অপেক্ষ প্রিয়তররূপে তাহাকে পূজা করিতে হইবে। শুদ্ধ প্রেম সম্বন্ধে বেদ এইরূপ শিক্ষা দিয়াছেন। এখন দেখা যাক, ন্দুিগণ পৃথিবীতে ঈশ্বরের অবতার বলিয়া যাহাকে বিশ্বাস করেন, সেই কৃষ্ণ কিভাবে এই প্রেমতত্ত্ব পরিপূর্ণ করিয়া প্রচার করিয়াছেন। তিনি শিক্ষণ দিয়াছেন : মাছুষ পদ্মপত্রের মতে সংসারে বাস করিবে । গ্নপত্র জলে থাকে, কিন্তু তাহাতে জল লাগে না ; মানুষ তেমনি এই সংসারে কিবে, ঈশ্বরে হৃদয় সমর্পণ করিয়া হাতে কাজ করিবে । ইহলোকে ও পরলোকে পুরস্কারের প্রত্যাশায় ঈশ্বরকে ভালবাসা ভাল ; স্তু তালবাসার জন্যই জাহাকে ভালবাসা আৰও ভাল। তাইতে এই مصصبعضجعيستحخيلت-كسيك મ જ$ છેન, રા૭૭ ņe #