পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৪৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8\La” পৃষ্ঠা পঙক্তি SS 8 A > >br >br ૨ 8 9२S 9२ স্বামীজীর বাণী ও রচনা এডুইন আনন্ডের এশিয়ার আলোক' (Light of Asia) এডুইন আর্নল্ড ( ১৮৩২-১৯৯৪ ) অক্সফোর্ডে শিক্ষালাভ করেন। ১৮৫৬ খ্ৰীঃ তিনি Deccan College-এর অধ্যক্ষরূপে ভারতে আসেন। পরে বোম্বাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্য নির্বাচিত হন । ঐ সময় হইতে তিনি সংস্কৃত সাহিত্যের অনুবাদ আরম্ভ করেন। পরে ইংলণ্ডে ফিরিয়া Daily Telegraph পত্রিকার সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে যুক্ত থাকেন। ১৮৭৯ খৃঃ তাহার শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ Light of Asia প্রকাশিত হয় । ভগবান বুদ্ধের জীবনকাহিনী-অবলম্বনে রচিত এই মহাকাব্যথানিতে “ললিতবিস্তরের খুব প্রভাব আছে। *foto #v= i\six onto ‘Song Celestial’ &#&ntos, ব্যাসদেব : নারায়ণের অংশে জাত কৃষ্ণদ্বৈপায়ন ব্যাস বেদের বিভাগ করিয়াছিলেন বলিয়৷ ‘বেদব্যাস’ নামেও পরিচিত। মহাভারত ও বেদাস্ত-সুত্রের রচয়িত। ব্যাসদেব অষ্টাদশ পুরাণ ও শ্ৰীমদভাগবত রচনা করেন বলিয়া প্রসিদ্ধি আছে। শুকদেব : ব্যাসদেবের পুত্র, তিনি জন্ম হইতেই জ্ঞানী, পরমহংস, মুক্ত। পিতার নিকট বেদাস্ত-তত্ত্ব অবগত হইয়া পুনরায় রাজষি জনকের নিকট উপদিষ্ট হইয়া তত্ত্বজ্ঞানে প্রতিষ্ঠিত হন। ঋষিদের সভায় রাজা পরীক্ষিৎকে "ভাগবত-কথা শ্রবণ করান । শ্ৰীমদভাগবতের প্রথম অধ্যায় দ্রষ্টব্য। জনক : মিথিলার রাজা, ইনি "বিদেহ জনক’ নামেও প্রসিদ্ধ। রামায়ণে বর্ণিত আছে—মিথির পুত্র মিথিলাধিপতি জনক ঋষিতুল্য জ্ঞানী ছিলেন বলিয়া তাহাকে ‘রাজর্ষি’ বলা হইত। তিনি অনাসক্তভাবে প্রজাকল্যাণের জন্য রাজকাৰ্য করিতেন ও জ্ঞানের চর্চা করিতেন। বৃহদারণ্যক উপনিষদেও 'জনক-যাজ্ঞবল্ক্যসংবাদে বৈদেহ জনকের উল্লেখ পাওয়া যায়। জেণ্টাইল ঃ প্রাচীন ইহুদীগণ—ইহুদী ছাড়া অন্ত জাতিকে এই নামে অভিহিত করিত এবং তাহাদিগকে নিজেদের হইতে পৃথক বলিয়া মনে করিত।