श्लूिषं . hহাকে কিরূপে প্রকাশ করিৰে ? ইহার সকলেই তাহার আলোকে কাশিত।” তিনি কাহারও দেববিগ্রহকে গালি দেন না বা প্রতিমাপূজাকে iन वळणन मां । ङिनि हेहांएक छौराप्मन्न ७क थ८ब्रांजबौञ्च यदह वजिब्रा hকার করেন। শিশুর মধ্যেই পূর্ণ মানবের সম্ভাবনা নিহিত রহিয়াছে। ছর পক্ষে শৈশব ও যৌবনকে পাপ বলা কি উচিত হইবে ? হিন্দুধর্মে বিগ্রহপূজা ষে সকলের অবস্ত কর্তব্য, তাহ নয়। কিন্তু কেহ দি বিগ্রহের সাহায্যে সহজে নিজের দিব্য ভাব উপলব্ধি করিতে পারে, তাহ ইলে কি উহাকে পাপ বলা সঙ্গত ? সাধক যখন ঐ অবস্থা অতিক্রম করিয়া iাছেন, তখনও তাহার পক্ষে উহাকে ভুল বল সঙ্গত নয়। হিন্দুর দৃষ্টিতে Iাকুব ভ্রম হইতে সত্যে গমন করে না, পরন্তু সত্য হইতে সত্যে—নিম্নতর সত্য ইতে উচ্চতর সত্যে উপনীত হইতেছে। হিন্দুর নিকট নিম্নতম জড়োপাসন চুইতে বেদান্তের অদ্বৈতবাদ পর্যন্ত সাঞ্চার অর্থ অসীমকে ধরিবার-উপলব্ধি করিবার জন্ত মানবাত্মার বিবিধ চেষ্টা। জন্ম, সঙ্গ ও পরিবেশ অনুযায়ী প্রত্যেকের সাধন-প্রচেষ্টা নিরূপিত হয়। প্রত্যেকটি সাধনই ক্রমোন্নতির অবস্থা । প্ৰত্যেক মানবাত্মাই ঈগল-পক্ষীর শাবকের মতো ক্রমশঃ উচ্চ হইতে উচ্চতর করে উঠতে থাকে, এবং ক্রমশঃ শক্তি সঞ্চয় করিয়া শেষে সেই মহান স্বর্ষে উপনীত হয়। | বহুত্বের মধ্যে একত্বই প্রকৃতির ব্যবস্থা, হিন্দুগণ এই রহস্য ধরিতে iয়াছেন। অন্যান্ত ধর্ম কতকগুলি নির্দিষ্ট মতবাদ বিধিবদ্ধ করিয়া সমগ্র iাজকে বলপূর্বক সেগুলি মানাইবার চেষ্টা করে। সমাজের সম্মুখে তাহার একমাপের জামা রাখিয়া দেয় ; জ্যাক, জন, হেনরি প্রভৃতি সকলকেই ঐ এক tাপের জামা পরিতে হইবে। যদি জন বা হেনরির গায়ে না লাগে, তবে তাহাকে জামা না পরিয়া খালি গায়েই থাকিতে হইবে । হিন্দুগণ আবিষ্কার করিয়াছেন : আপেক্ষিককে আশ্রয় করিয়াই নিরপেক্ষ পরম তত্ত্ব চিন্তা উপলব্ধি বা প্রকাশ করা সম্ভব ; এবং প্রতিমা ক্রুশ বা চন্দ্রকলা প্রতীকমাত্র, আধ্যাত্মিক ভাব প্রকাশ করিবার অবলম্বনস্বরূপ । এই প্রকার সাহায্য যে সকলের পক্ষেই আবশ্বক তাহ নয়, তবে অধিকাংশ লোকের পক্ষেই
- `श्ळै,७णं., ३॥१Iss , coं, ७Iss , भूः, २RI*•
