পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কর্ম—চরিত্রের উপর ইহার প্রভাব (কর্ম শব্দটি সংস্কৃত ‘কু’-ধাতু হইতে নিম্পন্ন ; ‘ক’-ধাতুর অর্থ 'করা' ; হি কিছু করা হয়, তাহাই কর্ম। এই শব্দটির আবার পারিভাবিক অর্থ * । দার্শনিকভাবে ব্যবহৃত হইলে কখন কখন উহার অর্থ হয়— -সকল ফল, আমাদের পূর্ব কর্ম ষেগুলির কারণ। কিন্তু কৰ্মযোগে iटलद्र ‘कई' श्रृंक ८कवण ‘कांज' च्ष८र्थ हे यावशंब्र कब्रिटड इहे८ष । বজাতির চরম লক্ষ্য—জ্ঞানলাভ । প্রাচ্য দর্শন আমাদের নিকটে এই कशांछ ज८कrद्र कथांझे पजिब्रां८छ्म । भांछ्रषद्र छब्रश लत्रका कूश्श बग्न, खांब ।। ও আনন্দ তো শেষ হইয়া যায়। স্থখই চরম লক্ষ্য-এরূপ মনে করা জগতে আমরা যত দুঃখ দেখিতে পাই, তাহার কারণ–মাস্থ্য অজ্ঞের তো মনে করে, স্থখই আমাদের চরম লক্ষ্য। কালে মানুষ বুঝিতে পারে, খর দিকে নয়, জ্ঞানের দিকেই সে ক্রমাগত চলিয়াছে। দুঃখ ও স্থখ ভয়েই তাহার মহান শিক্ষক, সে শুভ হইতে যেমন, অশুভ হইতেও তেমন শিক্ষা পায়। স্থখ-দুঃখ যেমন আমাদের উপর দিয়া চলিয়া যায়, অমনি তাহারা উহার উপর নানাবিধ চিত্র রাখিয়া যায়, আর এই চিত্রসমষ্টি বা সংস্কার-সমষ্টির ফলকেই জামরা মানুষের চরিত্র’ বলি। কোন ব্যক্তির চরিত্র লইয়া আলোচনা করিয়া দেখ, বুঝিবে, উহা প্রকৃতপক্ষে তাহার মনের প্রবৃত্তি—মনের প্রবণতাসমূহের সমষ্টিমাত্র। দেখিবে, মুখ-দুঃখ—জুই-ই সমভাবে তাহার চরিত্রগঠনের উপাদান , চরিত্রকে এক বিশেষ ছাচে ঢালিবার পক্ষে ভাল-মন্দ উভয়েরই সমান অংশ আছে ; কোন কোন স্থলে স্থখ অপেক্ষা 'वत्रं দুঃখ অধিকতর শিক্ষা দেয়। জগতের মহাপুরুষদের চরিত্র আলোচনী করিলে দেখা যায়, অধিকাংশ ক্ষেত্রে মুখ অপেক্ষা দুঃখ তাহাদিগকে অধিক শিক্ষণ দিয়াছে—ধনৈশ্বর্য অপেক্ষা দারিদ্র্য অধিক শিক্ষা দিয়াছে, প্রশংসা অপেক্ষ নিন্দান্ধপ আঘাতই র্তাহাজের অন্তরের অগ্নি প্ৰজলিত করিতে অধিক পরিমাণে সাহায্য করিয়াছে। ) uहे खांम चांवांच्च बांग्लशृषब्र चखर्मिश्ङि । ८कांन छांमहे वांश्ब्रि श्रेष्ठ আসে না, সবই ভিতরে। আমরা ষে বলি মানুষ ‘জানে', ঠিক মনোবিজ্ঞানের ভাষায় বলিতে গেলে বলিতে হুইৰে—মানুষ আবিষ্কার করে’ ( discovers)