পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (ষষ্ঠ খণ্ড).pdf/৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিব্রাজক ·ჯ, % খৃষ্টাব্দে এক ফরাসী পাত্রী লিখছেন, স্থতির কাছে ভাগীরথী মুখ সে সময়ে বুজে গিয়েছিল। অন্ধকূপের হলওয়েল—মুর্শিদাবাদ যাবার রাস্তায় শাস্তিপুরে জল ছিল না ব’লে ছোট নৌকা নিতে বাধ্য হয়েছিলেন। ১৭৯৭ খৃঃ অব্দে কাপ্তেন কোলব্রুক সাহেব লিখছেন যে, গ্রীষ্মকালে ভাগীরথী আর জলাঙ্গী ১ নদীতে নৌকা চলে না । ১৮২২ থেকে ১৮৮৪ পর্যন্ত গরমিকালে ভাগীরথীতে নৌকার গমাগম বন্ধ ছিল । ইহার মধ্যে ২৪ বৎসর দুই বা তিন ফিট জল ছিল। খৃষ্টাব্দের ১৭ শতাব্দীতে ওলন্দাজের হুগলীর এক মাইল নীচে চুচড়ায় বাণিজ্যস্থান করলে ; ফরাসীরা আরও পরে এসে তার আরও নীচে চন্দননগর স্থাপন করলে । জার্মান অস্টেণ্ড কোম্পানি ১৭২৩ খৃঃ অব্দে চন্দননগরের পাচ মাইল নীচে অপর পারে বাকীপুর নামক জায়গায় আড়ত খুললে । ১৬১৬ খৃঃ অব্দে দিনেমারের চন্দননগর হতে আট মাইল দূরে শ্রীরামপুরে আড়ত করলে। তার পর ইংরেজরা কলকেত বসালেন আরও নীচে। পূর্বোক্ত সমস্ত জায়গায়ই আর জাহাজ যেতে পারে না । কলকেতা এখনও খোলা, তবে পরেই বাকি হয় এই ভাবনা সকলের। তবে শান্তিপুরের কাছাকাছি পর্যন্ত গঙ্গায় যে গরমিকালেও এত জল থাকে, তার এক বিচিত্র কারণ আছে। উপরের ধারা বন্ধপ্রায় হলেও রাশীকৃত জল মাটির মধ্য দিয়ে চুইয়ে গঙ্গায় এসে পড়ে। গঙ্গার খাদ এখনও পাড়ের জমি হ’তে অনেক নীচু । যদি ঐ খাদ ক্রমে মাটি বসে উচু হয়ে উঠে, তা হলেই মুশকিল। আর এক ভয়ের কিংবদন্তী আছে ; কলকাতার কাছেও মা গঙ্গা ভূমিকম্প বা অন্য কারণে মধ্যে মধ্যে এমন শুকিয়ে গেছেন যে, মানুষে হেটে পার হয়েছে। ১৭০০ খৃঃ অব্দে নাকি ঐ রকম হয়েছিল। আর এক রিপোর্টে পাওয়া যায় যে, ১৭৩৪ খৃঃ অব্দের ৯ই অক্টোবর বৃহস্পতিবার দুপুর বেলায় ভাটার সময় গঙ্গা একদম শুকিয়ে গেলেন। ঠিক বারবেলায় এইটে ঘটলে কি হ’ত, তোমরাই বিচার কর—গঙ্গা বোধ হয় আর ফিরতেন না । এই তো গেল উপরের কথা। নীচে মহাভয়—’জেমস আর মেরী’ চড়া । পূর্বে দামোদর নদ কলকেতার ৩০ মাইল উপরে গঙ্গায় এসে পড়ত, এখন

  • छलात्री नमी मददौ: श्ड किङ्ग मूल डागैत्रशैज़ नश्ङि भिजिउ श्ञाझ ।। 4हे नऋभत्र পর হইতেই ভাগীরথীর নাম হুগলি হইয়ছে। w