স্বামী বিবেকানন্দ । মৃত্তিকাভোজী কেঁচোর দলকেও তুলতে হবে। বালকের দলকেও আলো দেখাতে হবে । আমাদেব দেশে। কত শত উন্নতির স্রোত এল গেল। আমরা যে শিক্ষা পেযেছি তা” কালকের ছেলেরা কেমন ক’রে বুঝবে বল ? এ সব “কুছ । নেহি হায়’-সব ভোজবাজি-মায্য ! সব ছেড়ে ছুড়ে দাওমজা পাবে। কামকাঞ্চন ছাড়—আনন্দ মিলবে। নান্যঃ পস্থা বিদ্যতেও যনায। রমণসুখ আবি টাকাকড়ি এবাই ত যত আপদের মূল। এ গুলো গেলেই দিব্য চক্ষু খুলবে-আত্মা আপনার অনন্ত শক্তি ফিরে পাবেন ।” বাস্তবিক মানুষের অকৃতজ্ঞতা দর্শনে মনে যে কষ্ট হয তাহার তুলনা নাই। যাহাঁদের জন্য অকাতরে হৃদয়শোণিত পাত করা যায় তাহারা যখন বিষধর সৰ্পের ন্যাধি ফণা বিস্তার করিযী। দংশন করিতে থাকে তখন মনে যে কি দুঃসহ ক্লেশের সঞ্চার হয় তাহা ভুক্তিভোগী ব্যতীত কে অনুভব করিতে পারে ?-- বিশেষতঃ যখন বিদ্বান ব্যক্তিগণ কুটিলতার আশ্রয় গ্রহণপূর্বক সত্যকে আবৃত করিষা বিদ্বেষের হলাহল বর্ষণ করিতে থাকেন। ডাক্তার ব্যাবেজ জ্ঞানী, গুণী, বুদ্ধিমান ও সম্রান্ত পুরুষ। কিন্তু তিনি ১০ই মে তারিখে এদেশ হইতে কালিফৰ্ণিয়ায পদার্পণ করিয়াই ‘ক্ৰণিকলী’ পত্রে স্বামিজী সম্বন্ধে যে সকল তীব্র মন্তব্য প্ৰকাশ করেন। উহার সকল গুলিই অযথা ও মিথ্যা । * স্বামিজী
- এ সম্বন্ধে মিসেস সারাবুল ৭ই জুন 'তারিখেব ডাঃ লুইস জেনাসকে যে পত্র লেখেন তাহাতে একটী সুন্দর কথা লিখিয়াছেন।
"Thank you for the California clipping. Since Dr. ፃ 8ኳ”