স্বামী বিবেকানন্দ and religion of India.” è iš Tisjta gaf “Gigig বক্তৃত। এই বক্তৃতাটি পাঠ করিলেই বুঝিতে পরিবেন। কেন ইহা এত প্ৰশংসিত হইয়াছে। বাস্তবিক তিনি ভারতবর্ষে যত বক্তৃত কবিযাছিলেন বোধ হয় তন্মধ্যে এইটিষ্ট সর্বশ্রেষ্ঠ ! আর একদিন স্বামিজীী লাহোরের অনেকগুলি যুবককে লষ্টয়া একটি সভাস্থাপন করিলেন। সভাস্থাপনের পূৰ্ব্বে তিনি অতি বিশদ ভাষায় তাহাদিগকে বুঝাইলা দিলেন, কিৰূপ ভাবে তাহারা আপনাপন প্ৰতিবেশীর কল্যাণ সাধনে সমর্থ। সভাট সম্পূর্ণ অসাম্প্রদায়িক ভাবে গঠিত হইল। স্তিন্ম হইল, অপরাত্নে অধ্যয়নাদির অবকাশে সভ্যগণকে দরিদ্রনারায়ণের সেবা করিতে হইবে, অর্থাৎ যাতাতে ক্ষুধাৰ্ত্ত খাইতে পারে, পীড়িত ব্যক্তি ঔষধ ও পাথ্য পায়, অশিক্ষিত ব্যক্তি শিক্ষা পায়, সাদাসিদে ভাবে এইরূপ কাৰ্য্য করিয়া যাইতে হইবে । লাহোরে স্বামিজী সকল সম্প্রদায়েরই শ্ৰদ্ধা আকর্ষণ করিয়াছিলেন। সনাতন ও আয্যসম্প্রদায়ের মধ্যে বিরোধ থাকিলেও স্বামিজীর উপস্থিতি নিবন্ধন তঁাহারা কিয়দিনের জন্য নিজ নিজ বিরোধ বিস্মৃত হইয়াছিলেন। বিশেষতঃ মাৰ্য্যসমাজীদিগের ভদ্র ব্যবহারে তিনি অতিশয় সন্তুষ্ট হইয়াছিলেন । তঁহার অসাম্প্রদাষিকতা লাহোরে সবিশেষ পরিলক্ষিত হইয়াছিল, কারণ নৈঠিক হিন্দুসমাজের কোন কোন সমিতি কর্তৃক আৰ্যসমাজের বিরুদ্ধে প্ৰকাশ্যভাবে প্রচার করিতে অনুরুদ্ধ হইলেও তিনি তঁহাদের ইচ্ছানুযায়ী কাৰ্য্য করেন ዓ ዓ b”
পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/১৬৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।