शांभीं बिलकनन्श। কারণ র্তাহারাই এই বিদ্যাকে রক্ষা করিয়াছেন এবং তঁহাদের সাহায্য ব্যতীত এক্ষণে ভারতের কুত্ৰাপি সংস্কৃত বিদ্যার অস্তিত্ব থাকিত না । (৫) যে উপায়ে দেশে দৃঢ়বুদ্ধি ও উচ্চচিন্তাশীল ব্যক্তির সৃষ্টি হইতে পারে। সেই উপায়ের প্রবর্তন ও নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন। বলিতেন “আমরা এমন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করিব যেখান থেকে মানুষ বেরুবে এবং ছাত্র ও শিক্ষকেরা একত্রে অবস্থান করিয়া আদর্শ জীবন গঠন করিবে ।” (৬) এমন ভাবে লোকচরিত্রের উৎকর্ষ সাধন করিতে হইবে যেন তাহারা ঘরে বাহিরে সর্বত্ৰ সকলের বিশ্বাসভাজন হইতে পারে। (৭) মতদ্বৈধ সত্ত্বেও সকলের মধ্যে মৈত্রী ও একতা স্থাপন করা আবশ্যক, যেন দেশের সমগ্ৰ শক্তি এক স্থানে সংহত হয়। (৮) পাশ্চাত্যদেশে হিন্দুর ধৰ্ম্ম ও দর্শন প্রচার এবং তদ্বিনিময়ে ব্যবহারিক বিদ্যা শিক্ষার জন্য বহু সংখ্যক শিক্ষিত যুবককে তত্তদেশে প্রেরণ। দেশের উন্নতি ও ধৰ্ম্মের পুনরুদ্ধার কামনায় স্বামিজী ভার*তের জনসাধারণকে আহবান করিয়া যে সকল বক্তৃতা, উপদেশ বা শিক্ষা প্ৰদান করিয়াছিলেন এইখানেই তাহা পরিসমাপ্ত হইল। অতঃপর তঁাহার শারীরিক অবস্থা ক্রমশঃই হীন হইতে লাগিল। জীৰ্ণ দেহ ও ভগ্নস্বাস্থ্য লইয়া তিনি যে আর অধিক পরিশ্রম করিতে পরিবেন। এরূপ আশা রহিল। না। তিনি নিজেও তাহা বুঝিয়াছিলেন। সেইজন্য এখন
- -