স্বামী বিবেকানন্দ। করিতেছিল। কিন্তু নিরর্থক নিয়াদরের পেয়েঃ চুধু হইয়া এই সকল চিরন্তন সুপ্ৰথা ইহলোক হইতে বিদায় গ্রহণ করিবার পূৰ্বেই ভারতের ভগৱান সুপ্ৰসন্ন হইয়া বিবেকানন্দের বিবেকবাণীতে তাহদের চেতনা সম্পাদন ও চক্ষুরুন্মীলন করিয়া দেখাইব্লেন তাহাদের শ্ৰেয়ঃ কি। লোকে তাহার কথা শুনিল ও যন্ত্রচালিতবৎ তৎপ্রতি আকৃষ্ট হইতে লাগিল। এই ভগবান একদিন शनैिांत्र ब्रॉब्-थॉनांत श्रेष्ठ ५रु ब्रुि अगद्र आंद्र ७३ নিৰ্ম্মল প্ৰেম-পরিমলে ভারত গগন সুরভিত করিয়াছিলেন, আবার এই ভগবানই আর একদিন জ্ঞানেব খরস্রোতে উজান বহাইয়া তুঙ্গভদ্রার তীর হইতে আসমুদ্র হিমাচল প্লাবিত করিয়া বৌদ্ধ ভারতের বিষাক্ত বায়ু পরিশোধিত ও তন্ত্রমন্ত্রের পঙ্কিল আবর্জন ধৌত করিয়া ভারতকে রক্ষা করিয়াছিলেন, সে দিনও তাই তিনি পাশ্চাত্যের মোহস্বপ্নে অভিভূত ভারতবাসীকে বিবেকানন্দের ভৈরব রুদ্রনাদে জাগাইয়া তুলিলেন। যে এই বীরকণ্ঠের নিৰ্ঘোষ শ্ৰবণ করিয়াছে সেই মজিয়াছে। সেই বুঝিয়াছে, এ কণ্ঠ যাহারই হুউক তিনি যে আমাদের পরম আত্মীয় ও শুভাকান্তকী তাহাতে আর সন্দেহ নাই। বাস্তবিক স্বামী বিবেকানন্দ আমাদের বড় আদরের ও যত্নেরা ধন । তিনি দুঃখিনী ভারতমাতার একনিষ্ঠ বীর সন্তান এবং চিরলাঞ্ছিত আৰ্য্যজাতির কুলতিলক। তিনি মেঘাচ্ছন্ন আকাশে বিদ্যুদীপ্তি, নিরাশায় আশা, শীৰ্ণপাণ্ডুর মুখের হস্তরেখা, দরিদ্রের সাগর হেঁচা।” মাণিক। হিন্দুধৰ্ম্ম ও হিন্দুজাতি তাহার নিকট চিরখণী, কারণ তিনি এই নিৰ্বাণপ্ৰায় দীপশিখাকে পুনঃ প্ৰদীপ্ত করিয়া যুগব্যাপী অমানিশা দূরীভূত করিয়াছেন এবং Ver
পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/১৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।