স্বামী বিবেকানন্দ । কবেন আহবান মোবে! ७८शों 0छ७ गो७ ! কিন্তু কেবল জাতীয় ভাব লইযাই যে তঁাহাব কথাবার্তা চলিত তাহা নহে। মাঝে মাঝে একদিন হযত অনেকক্ষণ ধবিন্যা ভক্তি সম্বন্ধীয্য কথাবাৰ্ত্ত হইত। যে ভক্তিতে ভক্ত ও ভক্তোব দেবতাব মধ্যে কোন ব্যবধান থাকে না-যে ভক্তি বাষ বামানন্দেব মধ্যে প্ৰকাশ পাইয়াছিল-যাহাকে কবিব ভাষায় বলা যায“চান্বিচক্ষে হইল মিলন। দুটী গ্ৰাণ এক হযে গেল। আর মনে নাই কে পুৰুষ, কেবা নাবী,-তিনি কিংবা আমি। শুধু এই জানি, দুটী ছিল যাহা, প্রোমেব পবশে এক হযে গেল।” * আব্ব একদিন প্ৰাতঃকালে তুষাবমৌলী হিমশিখবে উপব উঘাব অলক্তকবাগেব প্রতি অঙ্গুলি নির্দেশ কবিয স্বামিজী বলিলেন, “ওই দেখা শিব-উমা । ঐ উন্নত ধবলগিবি গুস্কাস্তি মহাদেবের উবঃস্থল, আব্ব ওই হেমচ্ছটিা আনন্দময়ী জগজননীব ভুবনমোহিনী গৌববিভা।” প্রকৃতই এ সমযে তঁাহাব মনে এই ধারণাই বিশেষ করিয়া প্ৰবল হইয়াছিল যে জগতেব ঈশ্বব জগতের বাহিবেও নহেন, ভিতবেও নহেন, বা এ জগৎ তাহাব প্ৰতিবিম্ব নহে, তিনিই স্বযং এই জীব-জগতাত্মক বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ড ।
- পহিলহি বাগ নয়ন ভঙ্গ ভুল, অনুদিন বাড়ল অবধি না গেল। নী সে রমণ না হাম রমণী দুহ মন মনোভাব পেশল জানি।
শ্ৰীচৈতন্যচরিতামৃত-মধ্যলীলা, ৮ম পরিচ্ছেদ Be