পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/২৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাশ্মীরে। ১২ই জুন (১৮৯৮) স্বামিজী স্বদলে ভীমতালে বিশ্রাম করিয়া রাওলপিণ্ডি অভিমুখে অগ্রসর হইলেন। পঞ্জাবে উপনীত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি শিখ গুরুদিগের ভাবে অনুপ্ৰাণিত হইয়া উঠিলেন। * শিখদিগের অতুল বীরত্ব ও সমরনাদ “ওয়াহ, গুরু কি ফতো? তাহাদিগের ধৰ্ম্মগ্রন্থ গ্ৰন্থ সাহেব ও শিখগুরুদিগের

  • সিষ্টার নিবেদিতা লিখিযাছেন ঃ-“পঞ্জাবে প্ৰবেশ করিয়াই আমরা গুরুদেবের স্বদেশপ্রেমের গভীরতম পরিচয় প্রাপ্ত হইয়াছিলাম। যদি কেহ ভঁাহাকে সে সময়ে দেখিতেন, তাহা হইলে তিনি ধারণা করিয়া বসিতেন যে, স্বামিজী এই প্রদেশেই জন্মগ্রহণ করিয়াছেন-তিনি উহার সহিত আপনাকে এত অভেদ করিয়া ফেলিয়াছিলেন। মনে হইত। মেন তিনি ঐ দেশের লোকের সহিত বহুপ্রেম ও ভক্তি বন্ধনে আবদ্ধ ছিলেন ; BB Du BDDDD DDD BDDBBDDLD BBDBDS BB BBDDBL BBBD কারণ, তাহদের মধ্যে কতক লোক ছিলেন যাহারা পূর্ণ বিশ্বাসের সহিত বলিতেন যে, ওঁহাতে তাহারা গুরু নানক ও গুরুগোবিন্দের (অর্থাৎ তাহাদের প্রথম ও শেষ গুরুর) অপূৰ্ব্ব সংমিশ্রণ লক্ষ্য করিয়াছেন। র্তাহাদের মধ্যে র্যাহারা সর্বাপেক্ষা সন্দেহপ্রবণ, তাহারা পৰ্য্যন্ত ভঁাহাকে বিশ্বাস করিতেন। আর যদি তাহারা ডাহার আশ্রিত ও অন্তরঙ্গশ্রেণীভুক্ত ইউরোপীয় শিষ্যগণ সম্বন্ধে তাহার সহিত একমত হইতে বা তাহার স্থায় উচ্ছসিত সহানুভূতি প্রকাশ করিতে না পারিতেন, তাহা হইলে তিনি এই উদ্দামহৃদয় লোকগুলিকে তাহাদের মতের অপরিবর্তন এবং অটুট কঠোরতার জন্য যেন আরও অধিক ভালবাসিতেন।”

ygg