कक्षामै विकाकामा । কিংবা কখনও বলেন নি “আমার পূজা কর।” তিনি বলিতেন “বুদ্ধ কোন একটা নির্দিষ্ট লোক নয়—একটা অবস্থা মাত্র। আমি দরজা খুঁজে পেয়েছি। তোমরা সব ভিতরে প্রবেশ কর।” পৰদিন নৌকায় যাইতে যাইতে অবস্তীপুরের দুইটি ধ্বংসপ্ৰাপ্ত মন্দির তাহাদিগের নেত্র-পথবৰ্ত্তী হইল। ২২শে তাহাবা ইসলামাবাদে পৌছিলেন। পথে যাইতে যাইতে স্বামিজী বলিলেন ‘গ্ৰীকৃই বল আর যাই বল, কোন জাতিই আজ পৰ্য্যন্ত জাপানীদেব চেযে বেশী স্বদেশপ্ৰেম দেখাতে পারে নি। তাবা কথা ক্যনা-কিন্তু কাজে দেখায়-কি ক’রে দেশের জন্য সৰ্ব্বস্ব ত্যাগ করতে হয়। জাপানীযুদ্ধের সময জাপানের একটা লোকও স্বদেশদ্রোহী বলে ধবা পড়েনি।” যদিও স্বামিজী সাধারণতঃ গভীর ভাবপুর্ণ কথাই বলিতেন, তথাপি তাহার বালকবৎ সরল হৃদযে উচ্ছল হাস্যকৌতুকেব অভাব ছিল না । দিনব্যাত গাম্ভীৰ্য্য অবলম্বন কবিয থাকা তাহার মোটেই ভাল লাগিত না কারণ র্তাহার স্বভাব সম্পূর্ণ বিপরীত-ভাবাপন্ন ছিল। তিনি কখনও গম্ভীর, কখনও বা রহস্যময় আমোদপ্রিয়-এই উভয প্রকার ভাবের সমাবেশই র্তাহার চরিত্রেব বিশেষত্ব ছিল। খৃষ্টীয় ধৰ্ম্মপ্ৰচাবকেরা কিন্তু ইহা আদৌ পছন্দ করেন না । ধৰ্ম্মোপদেষ্টা যে আবার ফষ্টিনষ্ট বা চাপল্য প্ৰকাশ করিবে ইহা তাহদের একেবারে । অসহ। তঁহাদের একজন একবার , স্বামিজীকে বলেওছিলেন “আপনি সাধারণ লোকের মত হামি ঠাট্টা করেন, bro
পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/২৬১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।