অমরনাথ ও ক্ষীরভবানী { ঐসী ভক্তি ঘটু ভিতর ছোড় কপট চতুরাই । সেবা বন্দি ঔর অধীনতা সহজে মিলি, রঘুবাই । অর্থাৎ লাগিয়া থাক ভাই, হরি পাদপদ্মে লাগিয়া থাক । নদি সেই অঙ্কা বন্ধ নামক দাসু্য “াতৃদ্বয়, সেই নিষ্ঠীর কসাই সুজন এবং যে খেলার ছলে তাতার টিয পাখীকে ক্লষ্ণনাম শিখাইয়াছিল। সেই গণিকা ইত্যারা যদি উদ্ধার পাইয়া থাকে, তবে সকলেরই আশা আছে । টাকা কড়ি সংসার এক কথায় সব উড়িয়া যাইতে পাবে। সুতবাং ছল চাকুরী ছাড়ো, ভক্তি কল সার। সেবা বন্দন। আর আত্মসমৰ্পণ হইতেষ্ট রঘুমণি ধূপ দিবেন। কাশ্মীরে আসার পর স্বামিজী ও তাতার সঙ্গীরা শ্ৰীনগরের মহারাজের নিকট হইতে যথেষ্ট আদল অভ্যর্থনা প্ৰাপ্ত হইলেন। বড় বড় রাজকৰ্ম্মচারীরা প্রায়ই তেঁাতার ডোঙ্গায় আসিয়া ধৰ্ম্মসম্বন্ধে উপদেশ গ্রহণ ও অন্যান্য গুরুতর ধিষযে কথোপকথন করিতেন। স্বামিজী মহারাজের বিশেষ আহবানে কাশ্মীরে একটি মঠ ও সংস্কৃত অধ্যাপনার স্থান নিৰ্বাচন করিতে গমন করিয়াছিলেন। নদীতীরে ইউরোপীয়দিগের শিবির সংস্থাপনের জন্য একটি সুন্দর স্থান ছিল। স্বামিজী এই স্থানটী মনোনীত করিয়াছিলেন এবং মহারাজ ও তাহাকে উহা দান করিতে প্ৰতিশ্রুত হইয়াছিলেন। অমরনাথ হইতে প্ৰত্যাবৰ্ত্তন করিবার পর তাহার সঙ্গীগণের মধ্যে অনেকেই ধান ধারণা অভ্যাসেৱ জন্য ব্যস্ত হওয়ায় স্বামিজী তাহাদিগকে প্ৰস্তাবিত মঠের জায়গায় গিয়া ধ্যান ধারণাদিতে মনৈানিবেশ করিতে বলিলেন। কিন্তু ከምቲ”b
পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/২৭২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।