স্বামী বিবেকানন্দ । প্ৰাযই উপদেশ দিতেন। সমযে সমযে মঠেব সকল সন্ন্যাসীকে নিজের কাছে ডাকিযা সন্ন্যাস- জীবনের গুৰুত্ব ও সন্ন্যাসীদেব কৰ্ত্তব্য সম্বন্ধে বলিতে আরম্ভ কবিতেন । বলিতেন “ব্ৰহ্মচৰ্য্য প্ৰতি শিরাব্য শিরায আগুনেব মত জলবে ।’ কখনও বলিতেন। “মনে রাখবি, এই হচ্ছে আদর্শ-“আত্মনঃ মোক্ষাব্য জগদ্ধিতাষ চ”। সন্ন্যাস বলিতে তিনি বুঝিতেন বিশ্বেব কল্যাণেব জন্য ব্যক্তিগত স্বাৰ্থ ত্যাগ কবিতে করিতে সাস্তুকে অনন্তেব মধ্যে হারাইয়া ফেলা। আদর্শগুলিকে তিনি কাৰ্য্যে এমন ভাবে পরিণত কবিয়াছিলেন যে কখনও সে গুলিকে theoretical abstractions বা কল্পনার বিজম্ভন বলিষা মনে হইত না । নিজের উপব বিশ্বাস থাকিলে কোন কাজই অসম্ভব নহে এই তাহাব ধারণা ছিল। তিনি বলিতেন। “জগতেল ইতিহাস হচ্ছে কতকগুলি আত্মশক্তিতে বিশ্বাসাবান লোকোব ইতিহাস। বিশ্বাসই ভিতরকাব দৈবীশক্তিকে জাগ্রত কবে । বিশ্বাস বলে মানুষ যা খুন্সী কৰ্ত্তে পারে। কেবল সেই সময মানুষ অকৃতকাৰ্য্য হয। যখন সে অনন্ত শক্তি বিকাশেব চেষ্টা রূৰ্জন কবে । যে মুহূৰ্ত্তে একটা মানুষ বা একটা জাত নিজেব উপব বিশ্বাস হাবায় সেই মুহূৰ্ত্তে সেটা মরে।” “প্ৰথমে আত্মশক্তিতে বিশ্বাস কর তাবপবী ভগবানে বিশ্বাস । একমুটাে শক্তিমান লোক জগৎটা টলমল ক’রে ফেলতে পারে। আমাদের চাই অনুভব করবার হৃদয়, চিন্তা কম্বুবার মস্তিষ্ক, আর কাজ কক্বার হাত ।” রন্ধন, সঙ্গীত, উদ্যানরচনা, পশুপালন প্ৰভৃতি ব্যতীত আর እ�ክr
পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/২৯৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।