স্বামিজী ও নাগমহাশয়। এবং স্বামিজী তঁহাকে বসিবার জন্য পুনঃ পুনঃ অনুরোধ করিলেও করযোড়ে তাহার সম্মুখে দণ্ডায়মান রহিলেন। স্বামিজী পুনরায় জিজ্ঞাসা করিলেন শরীর কেমন আছে?” কিন্তু যিনি দৈবক্ৰমে অপরের বিরুদ্ধে মুখ দিয়া একটি কথা নিৰ্গত হওয়ার জন্য পুনঃ পুনঃ আপন শিরে প্রস্তরাঘাত করিয়া রক্তপাত করিয়াছিলেন ও মাসাবধি ক্ষতযন্ত্রণায় ভুগিয়া বলিয়াছিলেন “বেশ হইয়াছে, যে যেমন পাজি, তাহার সেইরূপ শাস্তি হওয়া দরকার’ সেই আত্মবিশ্বত পুরুষ কি কোনদিন দেহের কোন সংবাদ রাখিতেন ? তাহার উপর আবার ব্যাহাকে সাক্ষাৎ শিবাবতার জ্ঞান করিতেন। তঁহার দর্শন পাইয়াছেন, এ অবস্থায় কি আর শরীরের কথা মনে আছে ? স্বামিজীর প্রশ্নের উত্তরে “ছাই হাড় মাসের কথা কি জিজ্ঞাসা করছেন? আপনার দর্শনে আজ ধন্য হলাম, ধন্য হলাম” এই কথা বলিয়া তিনি স্বামিজীর পদপ্রান্তে সাষ্টঙ্গে লুষ্ঠিত হইলেন। স্বামিজী তৎক্ষণাৎ তাহার হাত ধরিয়া উঠাইয়া বলিলেন “ও কি কচ্ছেন।” নাগ মহাশয়। আমি দিব্যচক্ষে দেখছি।-আজ সাক্ষাৎ শিবের দর্শন পেলাম। জয় ঠাকুর রামকৃষ্ণ। এই বলিয়া অতৃপ্ত-নয়নে স্বামিজীকে দর্শন করিতে লাগিলেন। স্বামিজী নাগমহাশয়ের সমভিব্যাহারী শিষ্য শরচ্চন্দ্ৰকে লক্ষ্য DBBDS DBBDLSSLLBDYuD SDD BDuBB DBDD হয়। নাগমহাশয় তন্ময় হয়ে গেছেন-দেহবুদ্ধি একেবারে গেছে। এমনটি আর প্লেক্সা যায় না”। তারপর তিনি প্ৰেমানন্দ a
পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৩১০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।