স্বামী বিবেকানন্দ । র্তাহার নিউইয়র্কে আরও কিছুদিন কাটাইবার ইচ্ছা ছিল। এইজন্য মে মাসের শেষে তিনি সানফ্রানসিস্কো, আলামেডা এবং ওকল্যাণ্ডের শিস্য ও ভক্তগণের নিকট বিদায় গ্ৰহণ করিলেন। পথে চিকাগো ও ডেট্রয়েটে কয়েকদিন অতিবাহিত কবিয নিউইযাকে পৌছিলেন এবং তািত্ৰত্য বেদান্ত-সোসাইটির প্রধান কাম্যালয়ে অবস্থিতি করিতে লাগিলেন। উক্ত সোসাইটির কাৰ্য্য সুন্দরবরূপে চলিতেছে দেখিযা তিনি অতিশষ সন্তোষলাভ করিলেন। মিঃ লেগেট কাৰ্য্যানুরোধে উক্ত সভার অধ্যক্ষতা ত্যাগ করাতে কলাম্বিয কলেজেব ডাক্তার হার্শেল সি, পার্কার মহোদয় সৰ্ব্বসন্মতিক্রমে সভাপতি নিৰ্ব্বাচিত হইবা ছিলেন । ঐ সময়ে অন্যান্য সভ্যোর মধ্যে বেভারেণ্ড ডাঃ আব্ব হিবাব নিউটন ও হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃতাধ্যাপক চার্লস আর ল্যানস্তানের নাম সমধিক উল্লেখযোগ্য। স্বামিৰ্জী এখানে পাব। পর চারি রবিবারে চারিটি বক্তৃতা ও প্রতি শনিবার গীতা সম্বন্ধে একটি করিয়া বক্তৃতা দিলেন এবং স্বামী তুরীয়ানন্দকে কালিফণিয়ায় প্রচারকায্যে যাইতে উপদেশ দিলেন। বিদায়গ্ৰহণকালে স্বামী তুরীয়ানন্দ কাৰ্য্য পরিচালন সম্বন্ধে তাহার পরামর্শ চাহিলে তিনি প্রয়োজনীয় সকল কথা সমাপ্ত করিষা শেষে বলিলেন-“যাও, ভাই, কালিফৰ্ণিয়ায় আশ্রম স্থাপন কর। বেদান্তের ধ্বজ ওড়াও । এখন থেকে ভারতের স্মৃতি পৰ্য্যন্ত "মন থেকে মুছে ফেল। সব চেয়ে, কেমন করে জীবনটা কাটাতে হয়। এদের দেখাও, তার পর বাকীটা মা জগদম্বা ক’রে GCRs sts
পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৩৪৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।