মায়াবতী দর্শন । ও দাণ্ডীবাহক লোক সংগৃহীত হইয়াছিল এবং বিরজানন্দ স্বামী স্বয়ং উক্ত লোকজন সমেত প্ৰত্যহ বহু ক্রোশ পদব্ৰজে চলিয়া ২৮শে বেল দ্বিপ্রহরে কাঠগোদামে উপস্থিত হইয়াছিলেন। ২৯শে প্ৰাতঃকালে স্বামিজী আসিয়া পৌছিলেন। সঙ্গে স্বামী শিবানন্দ ও সদানন্দ। স্বামিৰ্জী বিরজানন্দের উদ্যম ও CBÈ; TRỊNEJVQ JY Kai kify(of “That’s my man” ( Esè বকম লোকই চাই অর্থাৎ এই আমার উপযুক্ত শিয্য । ) আলমোড়া হইতে যিনি আসিয়াছিলেন তিনি স্বামিজীকে "আলমোড়া লইষা যাইবার জন্য "অতিশষ আগ্ৰহ প্ৰকাশ করিতে লাগিলেন। কিন্তু অবশেষে বিরজানন্দের কাকুতি মিনতিতে স্বামিজী মায়াবতীতেই যাওযা স্থির করিলেন । বিরজনন্দের জন্য একদিন কাঠগোদামে বিশ্রাম কিবা হইল। তা ছাড়া স্বামিজীর নিজেরও শবীর ভাল ছিল না । দুৰ্ভাগাক্ৰমে স্বামিজীী যে সমসে আসিলেন পাহাড়ে আসিবার পক্ষে উহা অপেক্ষা আধা খাবাপ সময় হইতে পারে না । ীৈ বৎসর ( ১৯০০-১৯০১ \ প্ৰচণ্ড শীত পড়িষাছিল। তাহার উপর সে সমযটা শী শান্ত আরও ভীষণ হই মাছিল । মায়াবতী যাত্রার পথে কি বিলাটি ঘটিয়াছিল তাহার একটু বৃত্তান্ত বোধ হয পাঠকের মন্দ লাগিবে না । পরদিন প্ৰাতঃকালে স্বামিজী বিরজানন্দোিব অত্যন্ত কষ্ট হইয়াছে দেখিয়া ও পাছে আরও কষ্ট হয়। এই ভাবিয়া ঠাকুর জন্য একটি ঘোড়া আনাইলেন । যাত্রার সকল ভার বিরজানন্দের স্কন্ধেই ছিল। তিনিই রাধিতেন, স্বামিজীকে খাওয়াই 為b"。
পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৩৮০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।