মায়াবতী দর্শন । মধ্যে কাটাইতে হুইবে । স্বামিজী মহা ব্যস্ত হইয়া পড়িলেন। রাগের চোটে বাকী বকি আরম্ভ করিয়া দিলেন। সবগুলোই আহাম্নোক, যদি বরফ পড়বার ভয়ই ছিল। তবে তঁাকে কি বলে আসতে দিলে! ধার বয়স বেশী তার একটু বিবেচনা থাকা উচিত ছিল ! আব্ব যার বযস কম তারও আলমোড়া যাওয়া বন্ধ করা ভাল হয় নি ! ইত্যাদি |--সকলেষ্ট চুপ করিয়া রহিলেন । স্বামিজীও খানিক ক্ষণ গম্ভীয় ও নিস্তব্ধভাৰে বসিয়া, কুঁহিলেন । বিরজানন্দের ভক্ষ হইল পাছে এই জঙ্গলোয় মধ্যে স্বনিৰ্জী অসুখে ড়েন । কিন্তু তিনি তিরস্কারের উত্তরে ধীরে ধীরে বলিলেন আমাদের দোষ কি বলুন। আপনি এই লোকগুলোকে চা খাবায় অবসর দিযেই ভুল করেছেন। ওপেন্ধা জন্যই ত এণ্ড সমল নষ্ট হ’ল । আমি যখন এখানকার লোকদের ধাত জানি তখন অ1 থানান্না উচিত ছিল "আমায় ওপবই সব ফেলে দিযে নিশ্চিত হাসে থােক। যদি এখানে O u e DSS0 S SDBD YSDS DSDDSD BDS DBBBD gD SDY রকমে সৌরনালাল ডাকবাংলায্য পৌছিতে পারা যেতো।” স্বামিজী অপরাধী স্বালকের ন্যাৰ চু” করিয়া কথাগুলি শুনিলেন। তাহার পর নিজের দোষ বুঝিতে পারিষা, অক্তি মিষ্টস্বরে বলিলেন ‘যাক বাবা । আমি যা” বলেছি-বলেছি। কিছু মনে করিাসনি। ঘাপে কি আর ছেলের উপর রাগ করেন ? এখন কি করা যায় বল।” তারপর পৃষ্ঠদেশে ঠাণ্ড বোধ হওয়াতে তিনি শিষ্যকে মেরুদণ্ড একটু টিপিয়া দিতে বলিলেন। তারপর ক্রমশঃ বেশ প্ৰফুল্ল হইলেন, এমন কি s
পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৩৮৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।