পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৪৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেলুড় মঠে । প্রমুখ সন্ন্যাসিগণকে আশীৰ্ব্বাদ করিয়া বাগবাজারে পূর্বাবাসে প্ৰত্যাগমন করিলেন ।” * ঐ বৎসর দুর্গোৎসবের পর স্বামিজীর ইচ্ছানুসারে মাঠে প্রতিমা আনাইয়া শ্ৰীশ্ৰীলক্ষ্মী ও শ্যামাপূজাও নিম্পন্ন হয। শ্যামাপূজার পর স্বামিজী, স্বীয় জননীর সহিত একদিন কালীঘাটেব মন্দিরে যান। ছেলেবেলায় তাহার এতবার সঙ্কটাপন্ন পীড়া হওয়ায় তাহার জননী ‘মানত’ করেন যে পুত্রের পীড়া আরোগ্য হইলে তিনি পুত্রকে লইয়া গিয়া মাযেব পূজা দিবেন, ও শ্ৰীমন্দিরে তঁাহাকে গড়াগড়ি দেওয়াইবেন । ঐ ‘মানতের” কথা এতকাল কাহারও মনে ছিল না । সম্প্রতি স্বামিজীর শরীর পুনঃ পুনঃ অসুস্থ হওয়ায় তাহার জননীর ঐ কথা স্মরণ হয় এবং তিনি মঠে বলিয়া পাঠান যে একদিন স্বামিজীকে সঙ্গে লইষা কালীঘাটে গিষা মায়ের পূজাদান ও মানত রক্ষা করিতে হইবে। তদনুসারে স্বামিজী জননীর সহিত একদিন কালীঘাটে গমন ও কালীগঙ্গায় স্নান করিয়া মাতৃ আজ্ঞায় সিক্তবস্ত্ৰে মন্দির মধ্যে প্ৰবেশ করিয়া মারি পূজা দেন ও তাহার সম্মুখে তিনবার গড়াগড়ি দেন। তার পর মন্দিরের বাহিরে আসিযা সাতবার মন্দির প্রদক্ষিণ করতঃ নাটমন্দিরের পশ্চিমপাশ্বে অনাবৃত চত্বরে বসিয়া নিজেই হোম করেন। তেজঃপূর্ণকান্তি সন্ন্যাসীর স্বজ্ঞানলে আহুতি প্ৰদান দেখিতে সেদিন মায়ের মন্দিরে বহু লোক সমবেত হইয়াছিল। তীহাদের মধ্যে কূেহ

    • স্বামিশিন্তেসংবাদ-উত্তর কাণ্ড ।

So 8 ቅgጫ