দক্ষিণ ভারতে । দ্বাদশাস্তক্ষেত্র এই মাদুরা ভারতের অন্য কোন নগরীর অপেক্ষা পশ্চাদগামী নহে জানিবেন। আমরা ঈশ্বরের নিকট প্রার্থনা কবি, তিনি আপনাকে দীর্ঘ, উদ্যম ও বল প্ৰদান করেন এবং জগতের কল্যাণ সাধনে নিযুক্ত রােখন।” তিন সপ্তাহ ধবিষ, ক্রমাগত নানাস্তানে দশমণ ও দীর্ঘ বক্তৃতা করিষা স্বামিজীব শরীব অতিশ। ক্লান্ত তইঘ) পড়িয়ছিল । এমন কি শেষের কয় স্থানে তঁাহার আব্ব দাডাইযা বক্তৃতা দিবার মত অবস্থা ছিল না । কিন্তু তথাপি তিনি নিজ স্বচ্ছন্দতা বা শরীরোধ প্ৰতি বিন্দু মাত্ৰ লক্ষ্য না করিষা কৰ্ত্তব্যসাধনে তৎপর হইলেন এবং মাদুরা অভিনন্দনের উত্তবে একটি নাতিদীর্ঘ বক্তৃতা দিলেন। এই স্থানে অবস্থিতিকালে তিনি একদিন তন্ত্ৰতঃ সুবিখ্যাত মন্দির দর্শন করিতে গেলেন। এই মন্দিয়া ভারতের সব্বোৎকৃষ্ট মন্দির সমূহের অন্যতম এবং উক্তার স্থাপত্যকায্য অতি সুন্দর। স্বামিজী ও ঊর্তাহার ইউরোপীয় শিষ্যগণ মন্দিবস্তু ধনরত্নাদি দর্শন করিলেন। ইহার মধ্যে একটি দুগুপ্ৰাপ্য গজমতি ছিল। সন্ধ্যার ট্রেনে সাউথ ইণ্ডিয়ান রেলযোগে স্বামিজী মদুরা হহঁতে কুম্ভকোণাম যাত্রা করিলেন। প্ৰত্যেক ষ্টেশনে শত শত লোক তঁাহাকে দর্শন করিবার জন্য সমবেত হইয়াছিল । অতি নগন্য গ্রাম হটতেও লোক আসিয়া তাহাকে পুষ্পমাল্য প্ৰদান ও আদর সম্ভাষণ দ্বারা আপ্যাষিত করিয়াছিল। তিনি সকলকেই মিষ্ট বাক্যে তুষ্ট করিতে লাগিলেন এবং সহান্ড বদনে তাহদের প্রদত্ত উপঢৌকন্যাদি গ্ৰহণ করিলেন। সৰ্ব্বত্রই তাহাকে দু’এক দিন থাকিবাব জন্য অনুরোধ AAAX A
পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৪৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।