মহাসমাধি । করিতে লাগিলেন কেহ বা ধূল্যবলুষ্ঠিত হইয়া তাহার চরণরেণু গ্ৰহণ করিতে লাগিলেন । এস পাঠক ! আমরাও এই মহেন্দ্রক্ষণে মনে মনে তঁহাকে অৰ্চনা কবিষ, তাহার পদরেণু সৰ্ব্বাঙ্গে মাখিযা প্ৰাণ ভবিয়া গাই “তোমারি রাগিণী জীবনকুঞ্জে बांड (श्म जों दits g* ।” অনন্তর সকলে ‘জয় গুৰু মহারাজজীকি জয’। ‘জয় শ্ৰী স্বামিজী মহারাজকী জন্য, পূবনিতে নভোমণ্ডল প্লাবিত করিয়া স্বামিজীব নির্দেশমত পূৰ্ব্বকথিত বিম্ববৃক্ষের সমীপস্থ গঙ্গাতীরে তাহার পুতদেহ ভক্ষ্মীভূত করিলেন। ১৯০২ সালের ৪ঠা জুলাই শুক্রবার স্বামিজীর পরলোক প্ৰাপ্তি হয়। তৎকালে তঁাহাব বয়স হুইযাছিল ৩৯ C. ৫ মাস ২৪ দিন । তিনি প্ৰায় বলিতেন--“আমি চল্লিশ পেরুচ্ছিনা।” একথাও বর্ণে বর্ণে ফলিয়া গেল । 豪 攣 এই ভাবে ভারতের জাতীয় জীবনে এক নব অঙ্কের সুচনা মাত্ৰ করিয়া দিয়াই কৰ্ম্মশ্ৰান্ত বীর চির অবসর গ্ৰহণ করিলেন। এ তন্দ্ৰামগ্ন, আলস্যাচ্ছন্ন জাতির বক্ষ হইতে সমুদ্ভুত এ মহাকৰ্ম্মার আদর কি ভারতবাসী বুঝিবেন ? জগতে আসিয়া যাহা কিছু করিয়া গিয়াছেন সবই ভারতের জন্য। ইহাতে সমগ্ৰ বিশ্বের কল্যাণ হইয়াছে বটে-সংস্কৃত ভাষায় মণিময গর্ভের কঠিন আবরণের মধ্যে যে অমৃতের সন্ধান তিনি পাইয়াছিলেন তাহা মুক্তহস্তে জগতের সকলকেই পরিবেশন করিয়া esc
পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৪৮৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।