এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
মাতন্দ্ৰাজে ।
- মায়াববাম হইতে স্বামিজী মীন্দ্ৰাজ পৌছিলেন। খখন ট্ৰেণ মান্দ্ৰাজ পৌছিল তখন দেখা গেল, সহস্ৰ সহস্র ব্যক্তি স্বামিজীকে অভ্যর্থনা কবিবােব জন্য সমবেত হনীষাছে । স্বামিজীব আগমনেব কয়েক সপ্তাহ পূৰ্ব হইতে মান্দ্রীজে তাহাব অভ্যর্থনা উপলক্ষে বিশেষ উৎসাহ-লক্ষণ প্ৰকাশ পাইতেছিল। মন্দ্ৰাজ হাইকোর্টেব্য বিখ্যাত বিচাবিপতি শ্ৰীযুক্ত সুব্রহ্মণ্য আযাব প্রমুখ সহবেব বিশিষ্ট বিশিষ্ট ভদ্র ও সম্রান্ত ব্যক্তিগণ এই কাৰ্য্যোব ভাব গ্ৰহণ কবিয়াছিলেন এবং মান্দ্ৰাজ প্রেসিডেন্সিব অনেক ব্লাজা, জমীদাব, সভাসমিতি এবং মিউনিসিপালিটিব প্রতিনিধিগণ এই ঘটনা উপলক্ষে সহবে আসিযা সমবেত হইষাছিলেন। নগবটি কোথাও কদলীবৃক্ষে, কোথাও পত্রপুষ্পে, কোথাও বা নাবিকেলশাখাসমূহে সুচাৰুৰূপে সজ্জিত হইয়াছিল এবং বিভিন্ন "স্থানে সপ্তদশটি বিজয়তোবণ নিৰ্ম্মিত হইযাছিল। চতুর্দিকে পতপত শব্দে বিচিত্ৰবর্ণেব পতাকা উড়িতেছিল এবং দ্বাবে দ্বারে ফুলেব মালা দুলিতেছিল। মাঝে মাঝে সুবর্ণীক্ষাবে দীপ্তি পাইতেছিল ‘পূজনীয বিবেকানন্দ দীর্ঘজীবী হউক” “স্বাগত হে ভগবৎসেবক” “স্বাগত অতীত ঋষিগণসেবক” “স্বামী বিবেকানন্দের প্ৰতি নবজাগ্ৰত ভাবতেব সানন্দ সম্বৰ্দ্ধন” “এস শাস্তির অগ্ৰদূত’ ‘এস শ্ৰীৰামকৃষ্ণের উপযুক্ত সন্তা”, “স্বাগত পুরুষসিংহ ইত্যাদি।
حمام