স্বামী বিবেকানন্দ । থাকিযে । এখন হয়। ভারতের ন্যান্য অবিচারিতভাবে দান করিতে হুইবে, যাহাব। ফলে অন্ততঃ সন্ন্যাসিগণকে (তাহাদেব মধ্যে সকলে অকপট না হইলেও ) আহব লাভ করিবাব জন্য শাস্ত্রের জু’চাবটা ঘাথাও শিক্ষা কবিতে বাধ্য কবিযাছে, অথবা পাশ্চাত্যজাতিব ন্যাষ বিধিবদ্ধভাবে দান কবিতে হইবে, যাহাব। ফলে অতি ব্যয়সাধ্য দৰিদ্ৰদুঃখ-নিবাৰণ প্ৰথাৰ উৎপত্তি হইষাছে এবং যে আইনের ফলে ভিলুককে চোব ডাকাতে পবিণত কবিযাছে। এই দুইটী ছাড়া পথ নাই। এখন কোন পথ অবলম্বনীয়। একটু ভাবিলেই বুঝা যাইবে।” স্বামিজী একদিন মান্দ্ৰাজ সমাজ সংস্কাব সমিতিব সভাগৃহেও গমন কবিয়ছিলেন । মান্দ্ৰাজবাসীবা তঁহাকে ওখানে একটি কেন্দ্ৰ খুলিবাব জন্য অনুবোধ করিল। কিন্তু তিনি বুলিলেন ce যুদ্ধযে নহে। ইহাৰ পাবে আমি কাহাকেও পঠাইয়া দিব।” ইতিমধ্যে তিনি পাশ্চাত্যবাসী শিষ্য ও ভক্তদিগেব নিকট হইতে পােত্ৰাদি পাইতেছিলেন। তঁাহাবা সেখানে তঁাহাব আরবন্ধ কাৰ্য্যের ক্রমিক উন্নতি ও বিস্তাবোব সংবাদ প্ৰেবণ কবিয়া তাহাকে সুখী কবিতেছিলেন ও সঙ্গে সঙ্গে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করিতেছিলেন। অন্যান্য পত্রের মধ্যে নিম্নলিখিত পত্রটি বিশেষ উল্লেখযোগ্য। ভারতবর্ষস্থিত স্বামী বিবেকানন্দের প্রতিপ্রিয় সুস্থাৎ ও ভ্ৰাতঃ, আমেরিকায বেদান্তধৰ্ম্ম ও বেদান্তদর্শনের ব্যাখ্যার *"র্ঘ্যে ক্ষমাপনি ষেকৰূপ পারদর্শিতা প্ৰদৰ্শন ও চিন্তাশীল ব্যক্তিগণের মধ্যে
পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৬৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।