পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (প্রথম খণ্ড).djvu/১৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ri Sps স্বামী বিবেকাননন্দ yལ། ལ, ཙ সত্যলাভের জন্য বিষম উৎকষ্ঠিত হইয়াছিলেন। তখন তাহার অস্তরে - তীব্র বৈরাগ্য, মনে দারুণ অশান্তি। তিনি দক্ষিণেশ্বরের পঞ্চবটী "ܘܸ বিন্বতরুমুলে সাধনা করিবার জন্য পরমহংসদেবের অনুমতি প্রার্থনা করিলেন ; পরমহংসদেব সহৰ্ষে বলিলেন, “পড়াশুনো কি ছেড়ে দিবি নাকি নরেন্দ্ৰ উত্তর করিলেন "মশায়, যদি এমন একটা ওষুধ পাই যা খেলে এ পৰ্য্যন্ত যা কিছু শিখিছি। সব ভুলে যেতে পারি, তাহলে প্ৰাণটা যেন বীচে।” এই সময়ে তিনি প্রায় প্রত্যহ রাত্রে কাশীপুরের বাগান হইতে দক্ষিণেশ্বরের বাগানে গিয়া পঞ্চবটীতে ও বিম্ববৃক্ষতলে ধূনি জ্বালাইয়া সাধনা করিতেন। অনেক সময় ধ্যান করিতে করিত ললাটের অভ্যন্তরে একটা ত্রিকোণাকার জ্যোতিঃ দেখিতে পাইতেন। উহাকে পরমহংসদেব ‘ব্ৰহ্মযোনি' বলিয়া নির্দেশ করিতেন। অনেক সময় আবার দেখিতেন ধূনির ধারে নানা দেবদেবীর সমাগম হইয়াছে। ঐ রূপ সাধনের ফলশ্রুমশঃ তাহার মানসিক অশান্তি ও সন্দেহ অন্তহিত হইয়াছিল এবং কিছু শক্তিও লাভ হইয়াছিল। কালী ( অভেদানন্দ ) নামক একজন গুরুভ্রাতাকে একদিন তিনি র্তাহার হস্ত স্পর্শ করিতে বলেন, তিনি ঐহ্মপ করায় যেন । একটা বৈদ্যুতিক তেজের ন্যায় কি অনুভব করিয়া তৎক্ষণাৎ বাহাজ্ঞান হারাইয়া অন্তঃসুখে পরিপূর্ণ হইয়া উঠিয়াছিলেন। পরমহংসদেবের নিকট অনেক ভক্ত যাতায়াত করিতেন, কিন্তু তঁহার প্রত্যেক কথার যথাযথ মৰ্ম্ম গ্রহণে নরেন্দ্রের সমকক্ষ কেহ ছিলেন না। একদিন তিনি বৈষ্ণবমতের t সার মৰ্ম্ম বুঝাইতে গিয়া বলিলেন “তিনটি বিষয় পালন করিলে বৈষ্ণব হওয়া যায়-নামে রুচি, জীবে দয়া, বৈষ্ণব পূজন। যেই নাম.সেই ঈশ্বর --নাম ও নামী অভেদ জানিয়া সৰ্ব্বদা অনুরাগের সহিত নাম কঁদ্বিত্ত্বে। সেইরূপ ভক্ত ও ভগবান, কৃষ্ণ ও বৈষ্ণুৰ অভেদ জানিয়া সৰ্ব্বদা সাধু ভক্ত দিগকে শ্রদ্ধা ও পূজা করিবে এবং কৃষ্ণেরই জগৎ সংসার-এ কথা "“..........8 =..."x .......",Y”نع: 'لم r • : ' ̇ * rኑድ