পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (প্রথম খণ্ড).djvu/১৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

,\ স্বামী বিবেক্কানন্দ ΣΣ منابع۵ আসিয়াছে, কাহারও সাধা নাই। আর তাঁহাকে ধুরিয়া রাখে, সেইজন্য একজনকে বলিলেন “যা, নরেনকে শীঘ্ৰ ড়েকে নিয়ে আয়।” কিন্তু নরেন্দ্ৰকে কেহই থামাহঁতে পারিল না। তখন সকলে তঁহাকে এক প্রকার জোর করিয়া ধরিয়া পরমহংসদেবের সম্মুখে উপস্থিত করিলেন। তিনি স্নেহাৰ্দ্ধস্বরে বলিলেন ‘হ্যারে, তুই ও রকম কচ্চিত্স কেন ? ওতে কি হবে ? কিঞ্চিৎ পরে পুনরায় বলিলেন “দ্যাখ; তুই এখন যেমন কচ্চিস্। এমনি বারটা বছর ( আমার ) মাথার উপর দিয়ে ঝড়ের মতন ব’য়ে গেছে। তুই আর এক রাত্তিরে কি কৰ্বি বাবা!” কাশীপুরের বাগানটী ক্রমশঃ একাধারে তীর্থ ও শিক্ষাক্ষেত্র হইয়া উঠিল। নিত্য মহা মহা পণ্ডিত ও ভক্তের সমাগম হইতে লাগিল ঔ! দর্শনাদি শাস্ত্ৰ বিষয়ে তুমুল তর্কবিতৰ্ক চলিতে লাগিল। সঙ্গীত, কীৰ্ত্তন ও স্তোত্রাদিরও অভাব ছিল না। নরেন্দ্র মাঝে মাঝে বিলিতেন, “মশায়, এমন একটা ওষুধ দিন যাতে আমার মনের ব্যারামগুলো যায়!”। পরমহংসদেব তখন হয় তাহাকে গান গাহিতে বলিতেন, না হয় বলিতেন ‘যা, ধান কৰূগো ; এবং ঐ সকল ধ্যানকালে নরেন্দ্রের বহুবিধ বিচিত্র অনুভূতি হইত। ইহার কিছুদিন পূৰ্ব্বে পরমহংসদেব তঁহাকে বলিয়াছিলেন, “আমাকে কেউ কেউ ঈশ্বর বলে।’ তাহাতে নরেন্দ্ৰ উত্তর দিয়াছিলেন, ‘হাজার লোকে ঈশ্বর বলুক, আমার যতক্ষণ সত্যি ব’লৈ না বােধ হয় ততক্ষণ কিছুই বলবো না।’ পরমহংসদেব তাহার বিশ্বাসের দৃঢ়তা ও মুক্তকণ্ঠে নিঃসন্দেহে তাহা ব্যক্ত করিবার সাহস দেখিয়া প্রতই হইয়াছিলেন। নরেন্দ্র এমনকি একথাও বলিয়াছিলেন ‘আমি ঈশ্বরও চাই না। আমি, চাই শান্তি, --সত্যম্ জ্ঞানমনস্তম্।।” ်ဇိုဇီ ဖွံ. , နုံပ္ရင္လို ...့် এই কালে সাধন প্রভাবে নরেন্ত্রের এক । अङ्कङ বৃক্কমের দর্শন ।