তৃতীয় পরিচ্ছেদ । ংক্ৰামক রোগ নিবারণ । ংক্ৰামক রোগের বিস্তৃতি নিবারণের ৪টি প্রধান উপায় :-(১) নোটিফিকেশন (notification) বা বিজ্ঞাপন, (২) আইসোলেশন (isolation) ojo F3°), (9) ডিসাইনফেকশন (disinfection) <i শোধন এবং ইনকিউলেশন (inoculation) e legif|Cesa (vaccination) <i ằoi l (১) নোটিফিকেশন-রোগের আরম্ভমাত্র নিবারণের উপায় অবলম্বন করিলে, ততদূর প্রকোপ হয় না। এইজন্য বিলাতে সংক্ৰামক রোগ বিজ্ঞাপনী আইন প্ৰচলিত হইয়াছে। তদনুসারে প্রত্যেক গৃহস্থকে সংক্ৰামক রোগের সংবাদ স্বাস্থ্যবিভাগে তৎক্ষণাৎ প্রেরণ করিতে হয় । আমাদের দেশে এই আইন প্রচলিত না থাকিলেও, স্বাস্থ্যবিভাগে সংবাদ প্রেরণ করা, কিম্বা তদভাবে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্ৰহণ করা প্রত্যেক গৃহস্থের কৰ্ত্তব্য । (২) আইসোলেশন-রোগীর স্বতন্ত্র গৃহে বাস ও স্বতন্ত্র ভাবে শুশ্রীষার ব্যবস্থা করা একান্ত কৰ্ত্তব্য । সম্ভবমত স্থানে স্থানে সংক্ৰামক রোগীর হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা উচিত, এবং যাহাঁদের গৃহে স্বতন্ত্র ভাবে থাকিবার ব্যবস্থা করা অসম্ভব, তাহাদিগকে হাসপাতালে প্রেরণ করা বিধেয় । (৩) ডিসাইনফেকৃশন ও ডি-ওডোরাইজেশন । যদ্বারা সংক্ৰামক রোগের বীজ বিনষ্ট হয় ও সংক্ৰামক রোগের ব্যাপ্তি নিবারিত হয়,তাহাকে ডিস ইনফেক্টেণ্ট বা Gif its Disinfectant o৮ge»zzacade) বলে । যে পদার্থ রোগের বীজ বিনাশ করিতে পারে না, কিন্তু বীজের বিকাশ ও বিষ উৎপাদন স্থগিত এবং পচনক্রিয়া নিবারিত করে,
পাতা:স্বাস্থ্য-বিজ্ঞান - সুন্দরীমোহন দাস.djvu/১৭০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।