8& সাধারণ স্বাস্থ্যবিজ্ঞান । ড়ে,ণ শ্বেতখানা প্রভৃতিতে ওয়ান পাসেণ্ট করোসিভ সব্লিমেণ্ট লোশন বা স্যাটউরেটেড asia for Giti (saturated solution of crude carbolic acid) frCaFoi Fft(C< | (৪) টীকা । “একৃঝশ্চন থিওরি”, “য়্যান্টিডেট থিওরি”, “ফ্যাগোসাঁইটােসিস থিওরি” প্রভৃতি যে সমুদয় মতের উপর টীকা প্রণালী প্রতিষ্ঠিত, তৎসম্বন্ধে ইতিপূর্বে বলা হইয়াছে। এই সমুদয় বৈজ্ঞানিক মত আধুনিক, কিন্তু টাকার প্রথা অতি প্ৰাচীন। একবার বসন্তরোগাক্ৰান্ত হইলে পুনরাক্রান্ত হইবার সম্ভাবনা থাকে না দেখিয়া বিজ্ঞ ব্যক্তির টীকা প্রচলিত করেন। ১। ইনকিউলেশন। (ক) নৃবসন্ত বীজের টীকা বা নৃমসূৰ্য্যাধান— সুবিসন্তের বীজে টীকা দেওয়ার প্রথা সর্বপ্রথমে ভারতবর্ষেই প্রচলিত হয় । বিলাতে ১৭২১ সালে তুরস্ক রাজদূত লর্ড মণ্টেগুর স্ত্রী লেডি মণ্টেণ্ড কর্তৃক ইহার প্রথম সুচনা। ডাক্তার আডেমাস্ (Adams) ইহার উৎকর্ষ সাধন করেন ; তঁাহার প্রণালী অনুসারে কেবলমাত্র অস্ত্ৰাঘাতের স্থানে একটী দানা হইত। কিন্তু ইনকিউলেশন-জাত বসন্ত সংক্ৰামক বলিয়া অপর ব্যক্তিদিগের বসন্তরোগ উৎপাদন করিত এবং প্ৰাণনাশ, চক্ষুন্নাশ কিম্বা শ্ৰীনাশ করিত। এইজন্য বিলাতে ১৮৪০ সালে এবং কলিকাতায় ১৮৬৫ সালে এই প্ৰথা আইননুসারে দণ্ডনীয় বলিয়া ঘোষণা করা হয়। (<) ওলাউঠা বীজের টীকা <td ( Azatż-cholera-inoculation ) —১৮৮৫ সালে স্পেন দেশীয় ডাক্তার ফেরেন (Ferran) প্রথমতঃ কলেরার টীকা প্ৰবৰ্ত্তন করেন । কিন্তু তিনি রোগীর দেহজাত বিষ ব্যবহার করিতেন বলিয়া সৰ্ব্বদা এক প্রকার ষ্ট্রেংথ (strength) বা তেজ বিশিষ্ট বীজ প্রাপ্ত হইতেন না, এবং টীকা দিয়া সমান ফললাভ করিতেন না । গেমেলিয়াই (Gamaleia) প্রথমতঃ বীজের ষ্ট্রেংথ নিৰ্দ্ধারিত করিবার চেষ্টা করেন। fifa fċifa-fiżicisj3 (guinea-pig) ċatt, < <FC-13il-vets 3ttri (cholera-virus) বা ওলাউঠা-বিষ প্ৰবেশ করাইয়া ঐ বিষ লইয়া টীকা দিতেন । কিন্তু ইণ্টেসটিনেল কেনালে নানাবিধ মাইক্রোব থাকে এবং ইহাদের নানাপ্রকার পরিা
পাতা:স্বাস্থ্য-বিজ্ঞান - সুন্দরীমোহন দাস.djvu/১৭৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।