পাতা:স্বাস্থ্য-রক্ষা.pdf/৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ు স্বাস্থ্য-রক্ষ । তৈলময় পদার্থ...... 3) . . . . . . . . . . هنا( নানাবিধ খনিজ পদার্থ ৫ . . . ... .. (৫) e o এই পাচ প্রকার পদার্থের মধ্যে জল, এবং লবণ চূণ প্রভৃতি খনিজ দ্রব্য আমরা পৃথকরূপে থাদের সহিত প্রয়োজনমত মিশ্রিত করিয়া লইতে পারি; অনেক সময়ে তাহারা খাদ্যের সহিত স্বতই মিশ্রিত থাকে। দুগ্ধের যে অংশদ্বারা পনির প্রস্তুত হয় তাহাকে পনির ময় পদার্থ বলিয়া উল্লেখ করা গেল । ইহাতে যবক্ষারজান বিদ্যমান আছে ; এজন্য ইহাকে যবক্ষারজান-বিশিষ্ট বলা যাইতে পারে । অবিশিষ্ট কয়েক প্রকার উপাদানকে যবক্ষারজান-বিহীন বলা যাইবে । দুগ্ধের যে পাঁচ প্রকার উপাদানের কথা উল্লেখ করা গেল, তাহা সকল প্রকার খাদ্য দ্রব্যে সমাম পরিমাণে ও একাকারে পাওয়া যায় না । পনিরময় পদার্থের ন্যায় যবক্ষারজান-বিশিষ্ট উপাদান,— পক্ষ্যাদির ডিম্বে, মাংসে, এবং গোম, চাল, ডাল প্রভৃতি শস্যে পাওয়া যায়। শর্কর দ্বারা শরীরের যে কাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহ হয়, চাল, গোম, সাগু, আরোঙ্কট প্রভৃতির শুভ্ৰভাগ পরিপাক হইয়াও সেই কার্য্যে লাগে। শর্করা, এবং গোম প্রভৃতির শ্বেতসার এক জাতীয় পদাৰ্থ বলা যাইতে পারে । যে পাঁচ প্রকার পদার্থের কথা লেখা হইল তাহার